০৭:৩৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫
শিরোনাম :
সাংবাদিকদের মুখোমুখি হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ঢাকা-১১ আসনে নির্বাচন করবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম থাই–কাম্বোডিয়া সীমান্তে পুনরায় উত্তেজনা: অস্ত্রবিরতি ভেঙে বিমান হামলা, নিহত ১ সৈন্য ইসির সঙ্গে বৈঠকে জামায়াতের প্রতিনিধি দল জার্মান সেনাবাহিনী বাড়ছে: ২০৩৫ সালের মধ্যে ২,৬০,০০০ সক্রিয় সদস্যের লক্ষ্য অনুমোদন মধ্যপ্রাচ্যের কঠিনতম পানি প্রকল্প সম্পন্ন করল ইরান ফিনল্যান্ডে ডাটা সেন্টারের নির্গত  তাপে গরম হচ্ছে পুরো শহর চীন কোয়ান্টাম কম্পিউটারে সফলতা পেলে যুক্তরাষ্ট্রকে এক নিমেষে প্রস্তরযুগে পাঠিয়ে দেবে যুক্তরাষ্ট্রের F-35 যুদ্ধবিমান প্রকল্পে ফিরে আসার বিষয়ে আরো একধাপ এগিয়ে গেল তুরস্ক: এমনটাই জানিয়েছেন তুরস্কে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত টম ব্যারাক। ফিফার শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হলেন ট্রাম্প
হতাশায় জেলে ও ব্যবসায়ীরা

মাছ ধরার মৌসুমেও আশানুরূপ ফল নেই

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৩:৩৮:১৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 109

ছবি সংগৃহীত

 

 

পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার প্রধান নদীগুলোতেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গে আশানুরূপ মাছের দেখা মিলছে না। মাছ ধরার মৌসুমেও জেলেরা হতাশ হয়ে তীরে ফিরছে। এর ফলে উপকূলীয় বাঁশবাড়িয়া, হাজীরহাট, গোলখালী, আউলিয়াপুর, রণগোপালদী ও আলীপুরা এলাকার জেলে পরিবারগুলো মানবেতর জীবনযাপন করছে।

বিজ্ঞাপন

জেলেদের দুর্দশার পাশাপাশি এসব এলাকায় দাদন ব্যবসায়ীদের দাপট বাড়ছে। অর্থকষ্টে জর্জরিত জেলেরা দাদনের ফাঁদে পড়ে বঞ্চনার শিকার হচ্ছে।

উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের বাজারগুলোতেও দেশীয় প্রজাতির মাছ এখন দুষ্প্রাপ্য। বর্ষা মৌসুমে ডিম ছাড়ার আগেই ডিমওয়ালা মাছ ধরা পড়ায় মাছের প্রজনন ব্যাহত হচ্ছে। একশ্রেণির অসাধু জেলের অবাধ মাছ শিকারের কারণে নদী ও বিল থেকে দেশীয় মাছ প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছে।

প্রধান দুই নদী ছাড়াও আলীপুরা, বাঁশবাড়িয়া, রণগোপালদী, চরবোরহান, দশমিনা, বেতাগী সানকিপুর এলাকার নদী-খাল-বিলগুলোতে মাছের আকাল প্রকট হয়ে উঠেছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, পরিবেশবান্ধব মৎস্যসম্পদ ব্যবস্থাপনার অভাব, কৃষি জমিতে অতিরিক্ত কীটনাশক ব্যবহার এবং প্রজনন মৌসুমে মাছ শিকারের কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

হতাশায় জেলে ও ব্যবসায়ীরা

মাছ ধরার মৌসুমেও আশানুরূপ ফল নেই

আপডেট সময় ০৩:৩৮:১৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫

 

 

পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলার প্রধান নদীগুলোতেঁতুলিয়া ও বুড়াগৌরাঙ্গে আশানুরূপ মাছের দেখা মিলছে না। মাছ ধরার মৌসুমেও জেলেরা হতাশ হয়ে তীরে ফিরছে। এর ফলে উপকূলীয় বাঁশবাড়িয়া, হাজীরহাট, গোলখালী, আউলিয়াপুর, রণগোপালদী ও আলীপুরা এলাকার জেলে পরিবারগুলো মানবেতর জীবনযাপন করছে।

বিজ্ঞাপন

জেলেদের দুর্দশার পাশাপাশি এসব এলাকায় দাদন ব্যবসায়ীদের দাপট বাড়ছে। অর্থকষ্টে জর্জরিত জেলেরা দাদনের ফাঁদে পড়ে বঞ্চনার শিকার হচ্ছে।

উপজেলার সাতটি ইউনিয়নের বাজারগুলোতেও দেশীয় প্রজাতির মাছ এখন দুষ্প্রাপ্য। বর্ষা মৌসুমে ডিম ছাড়ার আগেই ডিমওয়ালা মাছ ধরা পড়ায় মাছের প্রজনন ব্যাহত হচ্ছে। একশ্রেণির অসাধু জেলের অবাধ মাছ শিকারের কারণে নদী ও বিল থেকে দেশীয় মাছ প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছে।

প্রধান দুই নদী ছাড়াও আলীপুরা, বাঁশবাড়িয়া, রণগোপালদী, চরবোরহান, দশমিনা, বেতাগী সানকিপুর এলাকার নদী-খাল-বিলগুলোতে মাছের আকাল প্রকট হয়ে উঠেছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, পরিবেশবান্ধব মৎস্যসম্পদ ব্যবস্থাপনার অভাব, কৃষি জমিতে অতিরিক্ত কীটনাশক ব্যবহার এবং প্রজনন মৌসুমে মাছ শিকারের কারণে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।