ঢাকা ০৮:৪৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫, ২৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
ড্রাগন আর্কে নতুন তারার সন্ধান

মহাকাশের রহস্য উন্মোচনে বিজ্ঞানীদের সাফল্য

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০২:৫৪:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 54

ছবি সংগৃহীত

 

মহাকাশের অসীম রহস্যের জগতে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন তথ্য খুঁজে চলেছেন বিজ্ঞানীরা। এই প্রয়াসে যুক্তরাজ্যের ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানী সম্প্রতি ড্রাগন আর্ক নামের একটি ছায়াপথে লুকিয়ে থাকা ৪৪টি নতুন তারার সন্ধান পেয়েছেন।

জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ থেকে প্রাপ্ত ডেটা বিশ্লেষণ করে এই তারাগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে। জানা গেছে, ড্রাগন আর্ক ছায়াপথটি পৃথিবী থেকে প্রায় ৬৫০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। এই তারাগুলো দীর্ঘদিন ধরে ছায়াপথের একটি অংশে লুকিয়ে ছিল। উল্লেখ্য, ড্রাগন আর্ক অ্যাবেল ৩৭০ নামের আরেকটি ছায়াপথের পেছনে অবস্থিত, যা এই রহস্যময় অঞ্চলটি গবেষণায় আরো চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করে।

নতুন তারাগুলো শনাক্ত করতে বিজ্ঞানীরা ‘মহাকর্ষীয় লেন্সিং’ পদ্ধতি ব্যবহার করেছেন। এই একই পদ্ধতিতে আগে ড্রাগন আর্ক ছায়াপথের সন্ধান মেলে। নতুন আবিষ্কার সম্পর্কে বিজ্ঞানী ম্যাথিল্ড জাউজাক জানিয়েছেন, শনাক্ত হওয়া তারাগুলোকে ‘লাল সুপারজায়ান্ট’ তারকা বলা হয়। এই ধরনের তারার পর্যবেক্ষণ অত্যন্ত জটিল এবং বিরল।

নিউজটি শেয়ার করুন

ড্রাগন আর্কে নতুন তারার সন্ধান

মহাকাশের রহস্য উন্মোচনে বিজ্ঞানীদের সাফল্য

আপডেট সময় ০২:৫৪:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫

 

মহাকাশের অসীম রহস্যের জগতে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন তথ্য খুঁজে চলেছেন বিজ্ঞানীরা। এই প্রয়াসে যুক্তরাজ্যের ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল বিজ্ঞানী সম্প্রতি ড্রাগন আর্ক নামের একটি ছায়াপথে লুকিয়ে থাকা ৪৪টি নতুন তারার সন্ধান পেয়েছেন।

জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ থেকে প্রাপ্ত ডেটা বিশ্লেষণ করে এই তারাগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে। জানা গেছে, ড্রাগন আর্ক ছায়াপথটি পৃথিবী থেকে প্রায় ৬৫০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। এই তারাগুলো দীর্ঘদিন ধরে ছায়াপথের একটি অংশে লুকিয়ে ছিল। উল্লেখ্য, ড্রাগন আর্ক অ্যাবেল ৩৭০ নামের আরেকটি ছায়াপথের পেছনে অবস্থিত, যা এই রহস্যময় অঞ্চলটি গবেষণায় আরো চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করে।

নতুন তারাগুলো শনাক্ত করতে বিজ্ঞানীরা ‘মহাকর্ষীয় লেন্সিং’ পদ্ধতি ব্যবহার করেছেন। এই একই পদ্ধতিতে আগে ড্রাগন আর্ক ছায়াপথের সন্ধান মেলে। নতুন আবিষ্কার সম্পর্কে বিজ্ঞানী ম্যাথিল্ড জাউজাক জানিয়েছেন, শনাক্ত হওয়া তারাগুলোকে ‘লাল সুপারজায়ান্ট’ তারকা বলা হয়। এই ধরনের তারার পর্যবেক্ষণ অত্যন্ত জটিল এবং বিরল।