১০:১০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
শিরোনাম :
কেনিয়ায় ছোট যাত্রীবাহী বিমান বিধ্বস্ত, ১২ জনের সবাই নিহত হওয়ার আশঙ্কা ইলন মাস্কের নতুন উদ্যোগ — এআই-চালিত “Grokipedia” চালু বিপুল সংখ্যক জামিন দেওয়ায় ৩ বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছেন প্রধান বিচারপতি নির্বাচনে প্রতি কেন্দ্রে আনসার থাকবে ১৩ জন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বিএনপি ক্ষমতায় গেলে আমলাদের দায়িত্ব কমিয়ে আনা হবে: আমীর খসরু শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই, অন্য প্রতীক দিয়ে গণবিজ্ঞপ্তি: ইসি সচিব হানিফসহ ৪ জনের অভিযোগ গঠন নিয়ে শুনানি আজ পারমাণবিক চালিত আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র সফলভাবে পরীক্ষার ঘোষণা পুতিনের নিজামী-মীর কাসেম-সালাউদ্দিন কাদেরকে মিথ্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে: মির্জা ফখরুল ২০২৩ সাল থেকে ইসরায়েলের যুদ্ধের খরচ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫৯ থেকে ৬৭ বিলিয়ন ডলার।

ইরানি পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের পরিকল্পিত হামলা আটকালেন ট্রাম্প, বেছে নিলেন কূটনৈতিক পথ

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৪:০৫:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫
  • / 70

ছবি সংগৃহীত

 

 

ইসরায়েল মে মাসে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় একটি হামলার পরিকল্পনা করেছিল, যার লক্ষ্য ছিল ইরানের পারমাণবিক সক্ষমতাকে অন্তত এক বছরের জন্য পেছনে ঠেলে দেওয়া। তবে ট্রাম্পের হস্তক্ষেপে এই পরিকল্পনা বাতিল করা হয়।

বিজ্ঞাপন

তিনি সামরিক পদক্ষেপের পরিবর্তে কূটনৈতিক আলোচনার পথ বেছে নেন।

বিস্তারিত

নেতানিয়াহুর অনুরোধে ইসরায়েলি কর্মকর্তারা যুক্তরাষ্ট্রকে একটি যৌথ আক্রমণ পরিকল্পনার ব্রিফিং দেন।
এতে একটি কমান্ডো অভিযানের মাধ্যমে ইরানের ভূগর্ভস্থ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা এবং একটি সমন্বিত বিমান অভিযানের কথা বলা হয়।
ইসরায়েল আশা করেছিল, যুক্তরাষ্ট্র বিমান সহায়তা দেবে।

তবে ইসরায়েলি সামরিক কমান্ডাররা জানান, এই অভিযানের প্রস্তুতি সম্পূর্ণ হতে অক্টোবর পর্যন্ত সময় লাগবে। কিন্তু নেতানিয়াহু আরও দ্রুত পদক্ষেপ নিতে চেয়েছিলেন। পরে ইসরায়েল কৌশল পরিবর্তন করে একটি দীর্ঘমেয়াদি বোমাবর্ষণ অভিযানের দিকে যায়, যা এখনও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সহায়তার ওপর নির্ভরশীল ছিল।

একজন মার্কিন কর্মকর্তা বলেন, “প্রায় সব পরিকল্পনারই জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা প্রয়োজন… যার অর্থ এই হামলায় যুক্তরাষ্ট্র একটি কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করতো।”

এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র অঞ্চলটিতে বিভিন্ন প্রস্তুতি নিয়েছিল—ইয়েমেন ও ইরান ঘিরে সম্ভাব্য পরিস্থিতির জন্য পাঠানো হয়েছিল B-2 বোমারু বিমান, দুটি বিমানবাহী রণতরী এবং THAAD প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।

শুরুতে মার্কিন সেনাপ্রধান জেনারেল কুরিল্লা এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ওয়াল্টজ ইসরায়েলকে সহায়তা দিতে আগ্রহ দেখান। তবে টুলসি গ্যাবার্ড, জেডি ভ্যান্স এবং প্রতিরক্ষা সচিব হেগসেথ ব্যাপক আঞ্চলিক যুদ্ধের আশঙ্কা করে সাবধান করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

ইরানি পারমাণবিক স্থাপনায় ইসরায়েলের পরিকল্পিত হামলা আটকালেন ট্রাম্প, বেছে নিলেন কূটনৈতিক পথ

আপডেট সময় ০৪:০৫:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৫

 

 

ইসরায়েল মে মাসে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় একটি হামলার পরিকল্পনা করেছিল, যার লক্ষ্য ছিল ইরানের পারমাণবিক সক্ষমতাকে অন্তত এক বছরের জন্য পেছনে ঠেলে দেওয়া। তবে ট্রাম্পের হস্তক্ষেপে এই পরিকল্পনা বাতিল করা হয়।

বিজ্ঞাপন

তিনি সামরিক পদক্ষেপের পরিবর্তে কূটনৈতিক আলোচনার পথ বেছে নেন।

বিস্তারিত

নেতানিয়াহুর অনুরোধে ইসরায়েলি কর্মকর্তারা যুক্তরাষ্ট্রকে একটি যৌথ আক্রমণ পরিকল্পনার ব্রিফিং দেন।
এতে একটি কমান্ডো অভিযানের মাধ্যমে ইরানের ভূগর্ভস্থ পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা এবং একটি সমন্বিত বিমান অভিযানের কথা বলা হয়।
ইসরায়েল আশা করেছিল, যুক্তরাষ্ট্র বিমান সহায়তা দেবে।

তবে ইসরায়েলি সামরিক কমান্ডাররা জানান, এই অভিযানের প্রস্তুতি সম্পূর্ণ হতে অক্টোবর পর্যন্ত সময় লাগবে। কিন্তু নেতানিয়াহু আরও দ্রুত পদক্ষেপ নিতে চেয়েছিলেন। পরে ইসরায়েল কৌশল পরিবর্তন করে একটি দীর্ঘমেয়াদি বোমাবর্ষণ অভিযানের দিকে যায়, যা এখনও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সহায়তার ওপর নির্ভরশীল ছিল।

একজন মার্কিন কর্মকর্তা বলেন, “প্রায় সব পরিকল্পনারই জন্য যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা প্রয়োজন… যার অর্থ এই হামলায় যুক্তরাষ্ট্র একটি কেন্দ্রীয় ভূমিকা পালন করতো।”

এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র অঞ্চলটিতে বিভিন্ন প্রস্তুতি নিয়েছিল—ইয়েমেন ও ইরান ঘিরে সম্ভাব্য পরিস্থিতির জন্য পাঠানো হয়েছিল B-2 বোমারু বিমান, দুটি বিমানবাহী রণতরী এবং THAAD প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।

শুরুতে মার্কিন সেনাপ্রধান জেনারেল কুরিল্লা এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ওয়াল্টজ ইসরায়েলকে সহায়তা দিতে আগ্রহ দেখান। তবে টুলসি গ্যাবার্ড, জেডি ভ্যান্স এবং প্রতিরক্ষা সচিব হেগসেথ ব্যাপক আঞ্চলিক যুদ্ধের আশঙ্কা করে সাবধান করেন।