কসবায় সীমান্তে বিজিবির অভিযানে ১ কোটি ২০ লাখ টাকার ভারতীয় শাড়ি উদ্ধার

- আপডেট সময় ০৭:৩২:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫
- / 3
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় সীমান্ত এলাকায় অভিযান চালিয়ে প্রায় এক কোটি ২০ লাখ টাকার ভারতীয় শাড়ি উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
রবিবার (১৩ জুলাই) সকালে উপজেলার মঈনপুর সীমান্তে এই অভিযান পরিচালিত হয়। তবে এ সময় কোনো চোরাকারবারিকে আটক করা সম্ভব হয়নি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিজিবি-৬০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. জিয়াউর রহমান।
তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিজিবির একটি টহল দল মঈনপুর সীমান্তে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানের সময় চোরাকারবারিরা বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে শাড়ির চালান ফেলে দ্রুত পালিয়ে যায়।
পরে ঘটনাস্থল থেকে ১,১৩৪ পিস ভারতীয় শাড়ি জব্দ করা হয়, যার বাজারমূল্য আনুমানিক এক কোটি ২০ লাখ ৫২ হাজার টাকা বলে জানা গেছে।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল জিয়াউর রহমান আরও জানান, উদ্ধারকৃত শাড়িগুলো আখাউড়া কাস্টমসে জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
বিজিবির এমন অভিযানে সীমান্তবর্তী এলাকায় চোরাচালান রোধে যে তারা সক্রিয় রয়েছে, তা আবারও প্রমাণ হলো। যদিও কোনো চোরাকারবারিকে আটক করা সম্ভব হয়নি, তবুও এই বিপুল পরিমাণ পণ্যের জব্দ অভিযানকে বিজিবি বড় সাফল্য হিসেবেই দেখছে।
উল্লেখ্য, ভারতীয় শাড়ির মতো মূল্যবান পণ্য দীর্ঘদিন ধরেই সীমান্ত দিয়ে চোরাচালানের মাধ্যমে দেশে প্রবেশ করছে। এসব পণ্য দেশের বাজারে প্রতিযোগিতা সৃষ্টি করছে এবং বৈধ ব্যবসায়ীদের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, সীমান্ত এলাকায় চোরাকারবারিদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের অভিযান আরও জোরদার করা হবে।
কসবায় সীমান্তে বিজিবির অভিযানে ১ কোটি ২০ লাখ টাকার ভারতীয় শাড়ি উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় সীমান্ত এলাকায় অভিযান চালিয়ে প্রায় এক কোটি ২০ লাখ টাকার ভারতীয় শাড়ি উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
রবিবার (১৩ জুলাই) সকালে উপজেলার মঈনপুর সীমান্তে এই অভিযান পরিচালিত হয়। তবে এ সময় কোনো চোরাকারবারিকে আটক করা সম্ভব হয়নি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিজিবি-৬০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. জিয়াউর রহমান।
তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিজিবির একটি টহল দল মঈনপুর সীমান্তে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানের সময় চোরাকারবারিরা বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে শাড়ির চালান ফেলে দ্রুত পালিয়ে যায়।
পরে ঘটনাস্থল থেকে ১,১৩৪ পিস ভারতীয় শাড়ি জব্দ করা হয়, যার বাজারমূল্য আনুমানিক এক কোটি ২০ লাখ ৫২ হাজার টাকা বলে জানা গেছে।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল জিয়াউর রহমান আরও জানান, উদ্ধারকৃত শাড়িগুলো আখাউড়া কাস্টমসে জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
বিজিবির এমন অভিযানে সীমান্তবর্তী এলাকায় চোরাচালান রোধে যে তারা সক্রিয় রয়েছে, তা আবারও প্রমাণ হলো। যদিও কোনো চোরাকারবারিকে আটক করা সম্ভব হয়নি, তবুও এই বিপুল পরিমাণ পণ্যের জব্দ অভিযানকে বিজিবি বড় সাফল্য হিসেবেই দেখছে।
উল্লেখ্য, ভারতীয় শাড়ির মতো মূল্যবান পণ্য দীর্ঘদিন ধরেই সীমান্ত দিয়ে চোরাচালানের মাধ্যমে দেশে প্রবেশ করছে। এসব পণ্য দেশের বাজারে প্রতিযোগিতা সৃষ্টি করছে এবং বৈধ ব্যবসায়ীদের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, সীমান্ত এলাকায় চোরাকারবারিদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের অভিযান আরও জোরদার করা হবে।
কসবায় সীমান্তে বিজিবির অভিযানে ১ কোটি ২০ লাখ টাকার ভারতীয় শাড়ি উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবায় সীমান্ত এলাকায় অভিযান চালিয়ে প্রায় এক কোটি ২০ লাখ টাকার ভারতীয় শাড়ি উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
রবিবার (১৩ জুলাই) সকালে উপজেলার মঈনপুর সীমান্তে এই অভিযান পরিচালিত হয়। তবে এ সময় কোনো চোরাকারবারিকে আটক করা সম্ভব হয়নি। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিজিবি-৬০ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. জিয়াউর রহমান।
তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিজিবির একটি টহল দল মঈনপুর সীমান্তে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানের সময় চোরাকারবারিরা বিজিবির উপস্থিতি টের পেয়ে শাড়ির চালান ফেলে দ্রুত পালিয়ে যায়।
পরে ঘটনাস্থল থেকে ১,১৩৪ পিস ভারতীয় শাড়ি জব্দ করা হয়, যার বাজারমূল্য আনুমানিক এক কোটি ২০ লাখ ৫২ হাজার টাকা বলে জানা গেছে।
লেফটেন্যান্ট কর্নেল জিয়াউর রহমান আরও জানান, উদ্ধারকৃত শাড়িগুলো আখাউড়া কাস্টমসে জমা দেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।
বিজিবির এমন অভিযানে সীমান্তবর্তী এলাকায় চোরাচালান রোধে যে তারা সক্রিয় রয়েছে, তা আবারও প্রমাণ হলো। যদিও কোনো চোরাকারবারিকে আটক করা সম্ভব হয়নি, তবুও এই বিপুল পরিমাণ পণ্যের জব্দ অভিযানকে বিজিবি বড় সাফল্য হিসেবেই দেখছে।
উল্লেখ্য, ভারতীয় শাড়ির মতো মূল্যবান পণ্য দীর্ঘদিন ধরেই সীমান্ত দিয়ে চোরাচালানের মাধ্যমে দেশে প্রবেশ করছে। এসব পণ্য দেশের বাজারে প্রতিযোগিতা সৃষ্টি করছে এবং বৈধ ব্যবসায়ীদের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
বিজিবি সূত্রে জানা গেছে, সীমান্ত এলাকায় চোরাকারবারিদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের অভিযান আরও জোরদার করা হবে।