ঢাকা ০২:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
হবিগঞ্জে দীর্ঘদিনের গোষ্ঠী দ্বন্দ্বে ঈদে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক লস এঞ্জেলেসে প্রতিবাদে বিক্ষোভ, নিয়ন্ত্রণে ২ হাজার ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন” বিশ্ব সমুদ্র দিবস আজ ঈদের দ্বিতীয় দিন চলবে অধিকাংশ আন্তঃনগর ট্রেন, যুক্ত হচ্ছে অতিরিক্ত কোচ লন্ডনে যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য বৈঠক সোমবার গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে হামলায় বিএনপি নেতার মৃত্যু ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র স্বীকৃতি দেওয়া থেকে সরে দাঁড়াল ইউরোপের দুই প্রভাবশালী দেশ ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত ঢাকা থেকে বিদায় নিয়েছে ভুটান দল, রাতে আসছে সিঙ্গাপুরের ৪২ সদস্য বরগুনায় কোরবানির দিনে পশু কাটতে গিয়ে আহত ২০ জন

সবাই মিলে এক পরিবার: প্রধান উপদেষ্টার সামাজিক সেতুবন্ধন

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৬:৩৩:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫
  • / 28

ছবি সংগৃহীত

 

 

বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা সম্প্রতি একটি গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য প্রদান করেছেন, যেখানে তিনি দেশের নানা ধর্ম, মত ও রীতিনীতির মধ্যে ঐক্য এবং সাম্যের উপর জোর দিয়েছেন। এই বক্তব্যটি সমাজের মধ্যে সংহতি ও সম্প্রীতি বৃদ্ধির লক্ষ্যে একটি শক্তিশালী বার্তা হিসেবে কাজ করছে।

প্রধান উপদেষ্টা উল্লেখ করেন যে, আমাদের সমাজে বিভিন্ন ধর্ম ও সংস্কৃতির মানুষ বাস করে। এই বৈচিত্র্য আমাদের শক্তি, এবং একসঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে আমরা একটি শক্তিশালী সমাজ গড়ে তুলতে পারি।

তিনি বলেন, সামাজিক সেতুবন্ধন গড়ে তোলার জন্য আমাদের সকলের মধ্যে সহযোগিতা ও সহনশীলতা প্রয়োজন। বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়ন করলে সমাজে শান্তি এবং সাম্য প্রতিষ্ঠিত হবে।

প্রধান উপদেষ্টা ধর্মীয় সহিষ্ণুতার গুরুত্ব তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ধর্মের নামে সংঘাত নয়, বরং পারস্পরিক সম্মান ও সহানুভূতির মাধ্যমে সমাজকে এগিয়ে নিতে হবে।

বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং কার্যক্রমের মাধ্যমে একত্রিত হওয়ার আহ্বান জানান। তিনি উল্লেখ করেন যে, সংস্কৃতি আমাদের পরিচয়ের অংশ, এবং এটি আমাদের একত্রিত করে। প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে অনেকেই সমর্থন জানিয়েছেন। বিভিন্ন সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে মন্তব্য করে নাগরিকরা বলছেন, এই ধরনের বক্তব্য সমাজে শান্তি ও সম্প্রীতি বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

অনেক বিশ্লেষক মনে করছেন, এই বক্তব্যটি দেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিবেশের উন্নয়ন ঘটাতে পারে। এটি মানুষের মধ্যে সহযোগিতার মনোভাব তৈরি করবে।

প্রধান উপদেষ্টার “সবাই মিলে এক পরিবার” বক্তব্যটি বাংলাদেশের সমাজে ঐক্য, সহনশীলতা এবং সম্প্রীতির একটি শক্তিশালী বার্তা। নানা ধর্ম, মত এবং সংস্কৃতির মধ্যে বন্ধন গড়ে তোলার মাধ্যমে আমরা একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ সমাজের দিকে এগিয়ে যেতে পারি। এই বক্তব্য দেশের নাগরিকদের মধ্যে সহযোগিতা এবং মানবিক মূল্যবোধকে প্রেরণা জোগাবে, যা ভবিষ্যতে একটি শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

সবাই মিলে এক পরিবার: প্রধান উপদেষ্টার সামাজিক সেতুবন্ধন

আপডেট সময় ০৬:৩৩:১৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫

 

 

বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা সম্প্রতি একটি গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য প্রদান করেছেন, যেখানে তিনি দেশের নানা ধর্ম, মত ও রীতিনীতির মধ্যে ঐক্য এবং সাম্যের উপর জোর দিয়েছেন। এই বক্তব্যটি সমাজের মধ্যে সংহতি ও সম্প্রীতি বৃদ্ধির লক্ষ্যে একটি শক্তিশালী বার্তা হিসেবে কাজ করছে।

প্রধান উপদেষ্টা উল্লেখ করেন যে, আমাদের সমাজে বিভিন্ন ধর্ম ও সংস্কৃতির মানুষ বাস করে। এই বৈচিত্র্য আমাদের শক্তি, এবং একসঙ্গে কাজ করার মাধ্যমে আমরা একটি শক্তিশালী সমাজ গড়ে তুলতে পারি।

তিনি বলেন, সামাজিক সেতুবন্ধন গড়ে তোলার জন্য আমাদের সকলের মধ্যে সহযোগিতা ও সহনশীলতা প্রয়োজন। বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়ন করলে সমাজে শান্তি এবং সাম্য প্রতিষ্ঠিত হবে।

প্রধান উপদেষ্টা ধর্মীয় সহিষ্ণুতার গুরুত্ব তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ধর্মের নামে সংঘাত নয়, বরং পারস্পরিক সম্মান ও সহানুভূতির মাধ্যমে সমাজকে এগিয়ে নিতে হবে।

বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং কার্যক্রমের মাধ্যমে একত্রিত হওয়ার আহ্বান জানান। তিনি উল্লেখ করেন যে, সংস্কৃতি আমাদের পরিচয়ের অংশ, এবং এটি আমাদের একত্রিত করে। প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে অনেকেই সমর্থন জানিয়েছেন। বিভিন্ন সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে মন্তব্য করে নাগরিকরা বলছেন, এই ধরনের বক্তব্য সমাজে শান্তি ও সম্প্রীতি বৃদ্ধির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

অনেক বিশ্লেষক মনে করছেন, এই বক্তব্যটি দেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক পরিবেশের উন্নয়ন ঘটাতে পারে। এটি মানুষের মধ্যে সহযোগিতার মনোভাব তৈরি করবে।

প্রধান উপদেষ্টার “সবাই মিলে এক পরিবার” বক্তব্যটি বাংলাদেশের সমাজে ঐক্য, সহনশীলতা এবং সম্প্রীতির একটি শক্তিশালী বার্তা। নানা ধর্ম, মত এবং সংস্কৃতির মধ্যে বন্ধন গড়ে তোলার মাধ্যমে আমরা একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ সমাজের দিকে এগিয়ে যেতে পারি। এই বক্তব্য দেশের নাগরিকদের মধ্যে সহযোগিতা এবং মানবিক মূল্যবোধকে প্রেরণা জোগাবে, যা ভবিষ্যতে একটি শান্তিপূর্ণ বাংলাদেশ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।