ঢাকা ১১:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫, ২৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
তিন এআই-এর লুকানো কথাবার্তা: বীপ-টোনের গোপন ভাষা! ইসরায়েল মাদলিন জাহাজ দখল করল: এরপর কী হবে? যুক্তরাজ্যে চার দিনের সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সচিবালয় ও যমুনা বাসভবন এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা ডিএমপির হবিগঞ্জে দীর্ঘদিনের গোষ্ঠী দ্বন্দ্বে ঈদে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক লস এঞ্জেলেসে প্রতিবাদে বিক্ষোভ, নিয়ন্ত্রণে ২ হাজার ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন” বিশ্ব সমুদ্র দিবস আজ ঈদের দ্বিতীয় দিন চলবে অধিকাংশ আন্তঃনগর ট্রেন, যুক্ত হচ্ছে অতিরিক্ত কোচ লন্ডনে যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য বৈঠক সোমবার গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে হামলায় বিএনপি নেতার মৃত্যু
আন্তর্জাতিক

সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমদ আল-শারার ঐতিহাসিক সফর: তার্তুসে গণসংবর্ধনা

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১০:৫০:৩৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / 29

ছবি সংগৃহীত

 

প্রথমবারের মতো সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমদ আল-শারা তার দেশ সফরে গিয়েছেন উপকূলীয় শহর লাতাকিয়া এবং তার্তুসে। এই সফরের মধ্য দিয়ে তার সরকার সিরিয়ার শক্তিশালী প্রভাবশালী অঞ্চলগুলোর মধ্যে এক নতুন অধ্যায় শুরু করলো।

প্রেসিডেন্ট আল-শারা আসাদ সরকারের অধীনে এই শহরগুলোতে রাশিয়ার বড় বড় সামরিক ঘাঁটি পরিচালিত হওয়ার পাশাপাশি, সিরিয়ার ঐতিহাসিক এবং কৌশলগত গুরুত্বও বিশেষভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। শহর দুটির জনগণ একত্রিত হয়ে প্রেসিডেন্টের প্রতি এক বিশাল গণসংবর্ধনা প্রদর্শন করে, যা ছিল তার শক্তিশালী নেতৃত্ব এবং সিরিয়ার সমৃদ্ধির প্রতি আস্থা প্রকাশের একটি প্রতীক।

এমন ঐতিহাসিক সফর সিরিয়ার রাজনীতি এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে, বিশেষ করে রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক আরও দৃঢ় হতে পারে। আল-শারা তার সফরকালে স্থানীয় জনগণের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ করেন এবং তাদের সমস্যা ও দাবি শোনেন, যা ভবিষ্যতে সরকারের নীতির সাথে একত্রিত হয়ে জনগণের পাশে দাঁড়ানোর অঙ্গীকার হিসেবে দেখা যেতে পারে।

এ সফর সিরিয়ার সামরিক ও রাজনৈতিক শক্তির পুনর্গঠন এবং দেশটির বিশ্বমঞ্চে প্রভাব বৃদ্ধি করতে সহায়ক হতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আন্তর্জাতিক

সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমদ আল-শারার ঐতিহাসিক সফর: তার্তুসে গণসংবর্ধনা

আপডেট সময় ১০:৫০:৩৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

 

প্রথমবারের মতো সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আহমদ আল-শারা তার দেশ সফরে গিয়েছেন উপকূলীয় শহর লাতাকিয়া এবং তার্তুসে। এই সফরের মধ্য দিয়ে তার সরকার সিরিয়ার শক্তিশালী প্রভাবশালী অঞ্চলগুলোর মধ্যে এক নতুন অধ্যায় শুরু করলো।

প্রেসিডেন্ট আল-শারা আসাদ সরকারের অধীনে এই শহরগুলোতে রাশিয়ার বড় বড় সামরিক ঘাঁটি পরিচালিত হওয়ার পাশাপাশি, সিরিয়ার ঐতিহাসিক এবং কৌশলগত গুরুত্বও বিশেষভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। শহর দুটির জনগণ একত্রিত হয়ে প্রেসিডেন্টের প্রতি এক বিশাল গণসংবর্ধনা প্রদর্শন করে, যা ছিল তার শক্তিশালী নেতৃত্ব এবং সিরিয়ার সমৃদ্ধির প্রতি আস্থা প্রকাশের একটি প্রতীক।

এমন ঐতিহাসিক সফর সিরিয়ার রাজনীতি এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে, বিশেষ করে রাশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক আরও দৃঢ় হতে পারে। আল-শারা তার সফরকালে স্থানীয় জনগণের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ করেন এবং তাদের সমস্যা ও দাবি শোনেন, যা ভবিষ্যতে সরকারের নীতির সাথে একত্রিত হয়ে জনগণের পাশে দাঁড়ানোর অঙ্গীকার হিসেবে দেখা যেতে পারে।

এ সফর সিরিয়ার সামরিক ও রাজনৈতিক শক্তির পুনর্গঠন এবং দেশটির বিশ্বমঞ্চে প্রভাব বৃদ্ধি করতে সহায়ক হতে পারে।