০১:০১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫
শিরোনাম :
মোহাম্মদপুরে মা–মেয়েকে হত্যা: গৃহকর্মী আয়েশা ঝালকাঠিতে গ্রেপ্তার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ঢাকা-১১ আসনে নির্বাচন করবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম থাই–কাম্বোডিয়া সীমান্তে পুনরায় উত্তেজনা: অস্ত্রবিরতি ভেঙে বিমান হামলা, নিহত ১ সৈন্য ইসির সঙ্গে বৈঠকে জামায়াতের প্রতিনিধি দল জার্মান সেনাবাহিনী বাড়ছে: ২০৩৫ সালের মধ্যে ২,৬০,০০০ সক্রিয় সদস্যের লক্ষ্য অনুমোদন মধ্যপ্রাচ্যের কঠিনতম পানি প্রকল্প সম্পন্ন করল ইরান ফিনল্যান্ডে ডাটা সেন্টারের নির্গত  তাপে গরম হচ্ছে পুরো শহর চীন কোয়ান্টাম কম্পিউটারে সফলতা পেলে যুক্তরাষ্ট্রকে এক নিমেষে প্রস্তরযুগে পাঠিয়ে দেবে যুক্তরাষ্ট্রের F-35 যুদ্ধবিমান প্রকল্পে ফিরে আসার বিষয়ে আরো একধাপ এগিয়ে গেল তুরস্ক: এমনটাই জানিয়েছেন তুরস্কে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত টম ব্যারাক।

রাশিয়ার ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ড তাদের ন্যাটো আর্টিকেল ৪ সক্রিয় করার কথা ভাবছে।

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৩:৫৯:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / 167

ছবি সংগৃহীত

★আর্টিকেল ৪ এর মানে:

আর্টিকেল ৪ হল এমন একটি ধারা, যেখানে কোনো সদস্য রাষ্ট্র মনে করলে তার ভৌগোলিক অখণ্ডতা, রাজনৈতিক স্বাধীনতা বা নিরাপত্তা হুমকির মুখে, তখন ন্যাটোর সদস্যদের জরুরি বৈঠক ডাকতে পারে।

এটি সরাসরি সামরিক প্রতিক্রিয়া (Article 5) নয়, বরং আলোচনা, সমন্বয় ও সতর্কবার্তার জন্য ব্যবহৃত হয়।

বিজ্ঞাপন

এর আগে তুরস্ক (২০১২, সিরিয়া সংঘাতের সময়) এবং বাল্টিক রাষ্ট্রগুলো (রাশিয়ার পদক্ষেপ নিয়ে) এ ধারা ব্যবহার করেছিল।

★ সম্ভাব্য পরিণতি:

পোল্যান্ডের চাপের মুখে ন্যাটো পূর্ব ইউরোপে প্রতিরক্ষা জোরদার করতে পারে।

এটি রাশিয়া-ন্যাটো উত্তেজনা আরও বাড়াতে পারে, যদিও এখনো সরাসরি সামরিক সংঘাতের সংকেত নয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

রাশিয়ার ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ড তাদের ন্যাটো আর্টিকেল ৪ সক্রিয় করার কথা ভাবছে।

আপডেট সময় ০৩:৫৯:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫

★আর্টিকেল ৪ এর মানে:

আর্টিকেল ৪ হল এমন একটি ধারা, যেখানে কোনো সদস্য রাষ্ট্র মনে করলে তার ভৌগোলিক অখণ্ডতা, রাজনৈতিক স্বাধীনতা বা নিরাপত্তা হুমকির মুখে, তখন ন্যাটোর সদস্যদের জরুরি বৈঠক ডাকতে পারে।

এটি সরাসরি সামরিক প্রতিক্রিয়া (Article 5) নয়, বরং আলোচনা, সমন্বয় ও সতর্কবার্তার জন্য ব্যবহৃত হয়।

বিজ্ঞাপন

এর আগে তুরস্ক (২০১২, সিরিয়া সংঘাতের সময়) এবং বাল্টিক রাষ্ট্রগুলো (রাশিয়ার পদক্ষেপ নিয়ে) এ ধারা ব্যবহার করেছিল।

★ সম্ভাব্য পরিণতি:

পোল্যান্ডের চাপের মুখে ন্যাটো পূর্ব ইউরোপে প্রতিরক্ষা জোরদার করতে পারে।

এটি রাশিয়া-ন্যাটো উত্তেজনা আরও বাড়াতে পারে, যদিও এখনো সরাসরি সামরিক সংঘাতের সংকেত নয়।