ঢাকা ১১:৩২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৫, ৮ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
৩৩ দিনের লড়াই শেষে না ফেরার দেশে শিক্ষার্থী তাসনিয়া ‘দোনবাস ছাড়তে হবে, তবে ন্যাটোতে যোগদানে না’—স্পষ্ট বার্তা কিয়েভের গ্যাস লিকেজে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ৯ জন ভর্তি ট্রাম্পের ইঙ্গিত: ২০২৬ বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রে আসতে পারেন পুতিন সুপ্রিম কোর্টে জামিন পেলেন ইমরান খান, তবে থাকছেন কারাগারেই জেরুজালেমে খ্রিস্টান স্থাপনা নিয়ে রাশিয়া–ইসরাইল উত্তেজনা মেক্সিকোর সশস্ত্র মাদক গ্রুপগুলোর বিরুদ্ধে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে মার্কিন সেনাবাহিনী সুদানে রক্তপাতের শেষ নেই পূর্ণাঙ্গ সংস্কার না হলে নির্বাচন নিয়ে মানুষের মধ্যে সংশয় তৈরি হবে- ডা. তাহের ইসরায়েল অতিরিক্ত দুটি KC-46 রিফুয়েলিং প্লেন কিনছে

‘দোনবাস ছাড়তে হবে, তবে ন্যাটোতে যোগদানে না’—স্পষ্ট বার্তা কিয়েভের

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১১:২৮:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৫
  • / 3

ছবি সংগৃহীত

 

 

সাড়ে তিন বছর ধরে চলা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের লক্ষ্যে নতুন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন তিনটি শর্ত দিয়েছেন: পূর্ব দোনবাস ছেড়ে দেওয়া, ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার পরিকল্পনা বন্ধ করা, এবং ইউক্রেনের মাটিতে পশ্চিমা সেনা না থাকার নিশ্চয়তা।

গত ১৫ আগস্ট আলাস্কার অ্যাঙ্কোরেজে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে ইউক্রেন পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন পুতিন। এটি চার বছরের মধ্যে প্রথম রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র শীর্ষ বৈঠক। বৈঠক শেষে পুতিন জানান, আলোচনা শান্তির পথে এগোনোর সুযোগ তৈরি করেছে।

সূত্র অনুযায়ী, পুতিন কিছুটা ছাড় দিয়েছেন; তিনি শুধুমাত্র দোনবাস থেকে প্রত্যাহারের দাবি করেছেন, তবে ন্যাটো নিয়ে তার পুরোনো দাবিগুলো অপরিবর্তিত রয়েছে। বিশ্লেষকরা মনে করেন, কিয়েভের কাছে দোনবাস থেকে প্রত্যাহারের শর্ত গ্রহণযোগ্য নয়।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানিয়েছেন, ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে স্পষ্ট হবে। একই সঙ্গে, কিম জং উন উত্তর কোরিয়ার সেনাদের প্রশংসা করেছেন, যাদের যুদ্ধ কার্যক্রমের মাধ্যমে সামরিক শক্তি প্রদর্শিত হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

‘দোনবাস ছাড়তে হবে, তবে ন্যাটোতে যোগদানে না’—স্পষ্ট বার্তা কিয়েভের

আপডেট সময় ১১:২৮:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৫

 

 

সাড়ে তিন বছর ধরে চলা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের লক্ষ্যে নতুন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন তিনটি শর্ত দিয়েছেন: পূর্ব দোনবাস ছেড়ে দেওয়া, ন্যাটোতে যোগ দেওয়ার পরিকল্পনা বন্ধ করা, এবং ইউক্রেনের মাটিতে পশ্চিমা সেনা না থাকার নিশ্চয়তা।

গত ১৫ আগস্ট আলাস্কার অ্যাঙ্কোরেজে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে ইউক্রেন পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন পুতিন। এটি চার বছরের মধ্যে প্রথম রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র শীর্ষ বৈঠক। বৈঠক শেষে পুতিন জানান, আলোচনা শান্তির পথে এগোনোর সুযোগ তৈরি করেছে।

সূত্র অনুযায়ী, পুতিন কিছুটা ছাড় দিয়েছেন; তিনি শুধুমাত্র দোনবাস থেকে প্রত্যাহারের দাবি করেছেন, তবে ন্যাটো নিয়ে তার পুরোনো দাবিগুলো অপরিবর্তিত রয়েছে। বিশ্লেষকরা মনে করেন, কিয়েভের কাছে দোনবাস থেকে প্রত্যাহারের শর্ত গ্রহণযোগ্য নয়।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানিয়েছেন, ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে শান্তি প্রতিষ্ঠার সম্ভাবনা আগামী দুই সপ্তাহের মধ্যে স্পষ্ট হবে। একই সঙ্গে, কিম জং উন উত্তর কোরিয়ার সেনাদের প্রশংসা করেছেন, যাদের যুদ্ধ কার্যক্রমের মাধ্যমে সামরিক শক্তি প্রদর্শিত হয়েছে।