ঢাকা ০২:২২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ মে ২০২৫, ২৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কফি খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত যাদের

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৪:১৭:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫
  • / 14

ছবি সংগৃহীত

 

সকালের নাশতার পর এক কাপ কফি পান করার অভ্যাস অনেকেরই রয়েছে। কিছু মানুষ দিনে কয়েক কাপ কফি খান, যা শরীরের ক্লান্তি দূর করতে এবং তাৎক্ষণিক শক্তি জোগাতে কার্যকর। তবে, কফি সবার জন্য উপকারী নয়। এতে থাকা ক্যাফিন কিছু মানুষের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। বিশেষজ্ঞরা কিছু ব্যক্তিকে কফি খাওয়া থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দেন।

আইবিএস (ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম)

যাদের এই রোগ রয়েছে, তাদের কফি থেকে দূরে থাকতে বলা হয়। কফির ক্যাফিন অন্ত্রের স্বাস্থ্যের অবস্থা খারাপ করতে পারে, যা গ্যাস, অ্যাসিডিটি এবং ডায়রিয়ার মতো সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। তাই আইবিএস রোগীরা কফি এড়িয়ে চলা উচিত।

ওভার অ্যাকটিভ ব্লাডার

যারা এই সমস্যায় ভোগেন, তারা দীর্ঘসময় প্রস্রাব চেপে রাখতে পারেন না। এই রোগে ভুক্তভোগীদের কফির মতো কিছু পানীয় এড়ানো উচিত, কারণ কফিতে এমন উপাদান রয়েছে যা বারবার প্রস্রাবে যেতে বাধ্য করে।

অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন

অ্যারিথমিয়া বা অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন সমস্যায় ভোগা ব্যক্তি কফি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কফির ক্যাফিন হঠাৎ রক্তচাপ বাড়াতে সক্ষম। তাই হৃদরোগের যেকোনো সমস্যায় কফি এড়িয়ে চলা উচিত।

অনিদ্রার সমস্যা

যাদের অনিদ্রার সমস্যা রয়েছে, তাদের জন্যও কফি খাওয়া ঠিক নয়। কফির কিছু উপাদান ঘুমের বিঘ্ন ঘটাতে পারে এবং অধিক পরিমাণে কফি ঘুমের সাইকেল ব্যাহত করতে পারে। ইনসোমনিয়ায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের কফি এড়ানো উচিত।

উৎকণ্ঠা

যারা উৎকণ্ঠায় ভুগছেন, তাদের জন্যও কফি সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে। গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকারী মায়েদেরও কফি খাওয়া থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

কফি খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত যাদের

আপডেট সময় ০৪:১৭:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫

 

সকালের নাশতার পর এক কাপ কফি পান করার অভ্যাস অনেকেরই রয়েছে। কিছু মানুষ দিনে কয়েক কাপ কফি খান, যা শরীরের ক্লান্তি দূর করতে এবং তাৎক্ষণিক শক্তি জোগাতে কার্যকর। তবে, কফি সবার জন্য উপকারী নয়। এতে থাকা ক্যাফিন কিছু মানুষের জন্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। বিশেষজ্ঞরা কিছু ব্যক্তিকে কফি খাওয়া থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দেন।

আইবিএস (ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম)

যাদের এই রোগ রয়েছে, তাদের কফি থেকে দূরে থাকতে বলা হয়। কফির ক্যাফিন অন্ত্রের স্বাস্থ্যের অবস্থা খারাপ করতে পারে, যা গ্যাস, অ্যাসিডিটি এবং ডায়রিয়ার মতো সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। তাই আইবিএস রোগীরা কফি এড়িয়ে চলা উচিত।

ওভার অ্যাকটিভ ব্লাডার

যারা এই সমস্যায় ভোগেন, তারা দীর্ঘসময় প্রস্রাব চেপে রাখতে পারেন না। এই রোগে ভুক্তভোগীদের কফির মতো কিছু পানীয় এড়ানো উচিত, কারণ কফিতে এমন উপাদান রয়েছে যা বারবার প্রস্রাবে যেতে বাধ্য করে।

অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন

অ্যারিথমিয়া বা অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন সমস্যায় ভোগা ব্যক্তি কফি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কফির ক্যাফিন হঠাৎ রক্তচাপ বাড়াতে সক্ষম। তাই হৃদরোগের যেকোনো সমস্যায় কফি এড়িয়ে চলা উচিত।

অনিদ্রার সমস্যা

যাদের অনিদ্রার সমস্যা রয়েছে, তাদের জন্যও কফি খাওয়া ঠিক নয়। কফির কিছু উপাদান ঘুমের বিঘ্ন ঘটাতে পারে এবং অধিক পরিমাণে কফি ঘুমের সাইকেল ব্যাহত করতে পারে। ইনসোমনিয়ায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের কফি এড়ানো উচিত।

উৎকণ্ঠা

যারা উৎকণ্ঠায় ভুগছেন, তাদের জন্যও কফি সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে। গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকারী মায়েদেরও কফি খাওয়া থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।