ঢাকা ০৬:১৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
শাহজালালে ২ যাত্রীর কাছ থেকে ৩১ মোবাইল জব্দ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কোনো প্রতিষ্ঠানই আগ্রহ দেখায়নি খেলা সম্প্রচার করতে। যে কারণে সিরিজটি বিটিভিতে দেখানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। আফগানিস্তান-তাজিকিস্তান সীমান্তে ৫.৮ মাত্রার ভূমিকম্প চার বিয়ে করে বিপাকে বৃদ্ধ, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে থানায় দেখা গুলশানে বন্ধ ব্যাটারি রিকশা, প্রতিবাদে চালকদের মিছিল বিচার ও সংস্কার ছাড়া নির্বাচন জনগণের কাছে অগ্রহণযোগ্য: জামায়াত আমীর সিরিয়ায় সেনা হ্রাস করছে যুক্তরাষ্ট্র, আইএস দমনে কৌশলগত পরিবর্তন বাংলাদেশ–তুরস্ক ঐতিহাসিক বৈঠক: বাংলাদেশকে ঘনিষ্ঠ মিত্র হিসেবে দেখতে চায় তুরস্ক লবণাক্ত জমিতে বিনা চাষে সূর্যমুখীতে সফলতা, কৃষকদের মুখে হাসি বিচার বিভাগীয় কর্মচারীদের দুই দফা দাবি, ৫ মে কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

পেঁয়াজের নতুন উৎস পাকিস্তান

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৪:০১:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ৫৫৬ বার পড়া হয়েছে

মসলাজাতীয় পণ্য পেঁয়াজের চাহিদা দেশে অনেক।

 

মসলাজাতীয় পণ্য পেঁয়াজের চাহিদা দেশে অনেক। ৩৮ লাখ টন চাহিদার বিপরীতে উৎপাদন ৩৫ লাখ টন হলেও বাজারে আসে ২৬ থেকে ২৭ লাখ টন। ফলে ১০ থেকে ১১ লাখ টন আমদানি করতে হয়। এতদিন আমদানির ৯০ শতাংশ আনা হতো ভারত থেকে। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর উন্মুক্ত পদ্ধতিতে বাজার অনুসন্ধান শুরু করে ৮টি দেশ থেকে আনা হচ্ছে।

গত ৬ মাসে এই ৮টি দেশ থেকে ১৩ হাজার ৫৯৬ দশমিক ৬৩ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। এর মধ্যে পাকিস্তান থেকে আনা হচ্ছে আমদানির ৪৭ শতাংশ। এভাবে দেশটি হয়ে উঠেছে পেঁয়াজ আমদানির একটি নির্ভরযোগ্য উৎস।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হিসাবমতে, দেশে ৩৫ লাখ টনের কাছাকাছি পেঁয়াজ উৎপাদন হচ্ছে। কিন্তু ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ উৎপাদন ও সংরক্ষণ পর্যায়েই নষ্ট হয়ে যায়। বাজারে আসে ২৬ থেকে ২৭ লাখ টন । ১০ থেকে ১১ লাখ টন পেঁয়াজের চাহিদা মেটাতে হয় আমদানি করে। এতদিন যার ৯০ শতাংশই আনা হতো ভারত থেকে।

নিউজটি শেয়ার করুন

পেঁয়াজের নতুন উৎস পাকিস্তান

আপডেট সময় ০৪:০১:০০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৫

 

মসলাজাতীয় পণ্য পেঁয়াজের চাহিদা দেশে অনেক। ৩৮ লাখ টন চাহিদার বিপরীতে উৎপাদন ৩৫ লাখ টন হলেও বাজারে আসে ২৬ থেকে ২৭ লাখ টন। ফলে ১০ থেকে ১১ লাখ টন আমদানি করতে হয়। এতদিন আমদানির ৯০ শতাংশ আনা হতো ভারত থেকে। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর উন্মুক্ত পদ্ধতিতে বাজার অনুসন্ধান শুরু করে ৮টি দেশ থেকে আনা হচ্ছে।

গত ৬ মাসে এই ৮টি দেশ থেকে ১৩ হাজার ৫৯৬ দশমিক ৬৩ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। এর মধ্যে পাকিস্তান থেকে আনা হচ্ছে আমদানির ৪৭ শতাংশ। এভাবে দেশটি হয়ে উঠেছে পেঁয়াজ আমদানির একটি নির্ভরযোগ্য উৎস।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হিসাবমতে, দেশে ৩৫ লাখ টনের কাছাকাছি পেঁয়াজ উৎপাদন হচ্ছে। কিন্তু ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ উৎপাদন ও সংরক্ষণ পর্যায়েই নষ্ট হয়ে যায়। বাজারে আসে ২৬ থেকে ২৭ লাখ টন । ১০ থেকে ১১ লাখ টন পেঁয়াজের চাহিদা মেটাতে হয় আমদানি করে। এতদিন যার ৯০ শতাংশই আনা হতো ভারত থেকে।