০৩:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫
শিরোনাম :
থাই–কাম্বোডিয়া সীমান্তে পুনরায় উত্তেজনা: অস্ত্রবিরতি ভেঙে বিমান হামলা, নিহত ১ সৈন্য ইসির সঙ্গে বৈঠকে জামায়াতের প্রতিনিধি দল জার্মান সেনাবাহিনী বাড়ছে: ২০৩৫ সালের মধ্যে ২,৬০,০০০ সক্রিয় সদস্যের লক্ষ্য অনুমোদন মধ্যপ্রাচ্যের কঠিনতম পানি প্রকল্প সম্পন্ন করল ইরান ফিনল্যান্ডে ডাটা সেন্টারের নির্গত  তাপে গরম হচ্ছে পুরো শহর চীন কোয়ান্টাম কম্পিউটারে সফলতা পেলে যুক্তরাষ্ট্রকে এক নিমেষে প্রস্তরযুগে পাঠিয়ে দেবে যুক্তরাষ্ট্রের F-35 যুদ্ধবিমান প্রকল্পে ফিরে আসার বিষয়ে আরো একধাপ এগিয়ে গেল তুরস্ক: এমনটাই জানিয়েছেন তুরস্কে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত টম ব্যারাক। ফিফার শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হলেন ট্রাম্প ব্রাজিলে অবতরণের পর আগুনে পুড়ল এয়ারবাস এ-৩২০, অল্পের জন্য রক্ষা পেল যাত্রীরা পাক-আফগান সীমান্তে তীব্র গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে

ট্রাম্পের প্রস্তাবিত ২৮ দফা ইউক্রেন শান্তি পরিকল্পনা রাশিয়াকেই লাভবান করে

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১১:০৭:২৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৫
  • / 92

ছবি সংগৃহীত

 

২৮ দফায় মূল কয়েকটি বিষয়-

1. রাশিয়া যেসব এলাকা দখল করেছে, সেগুলো রেখে দেওয়া হবে।

বিজ্ঞাপন

2. ইউক্রেনের সেনাবাহিনীকে সীমার মধ্যে রাখা হবে, ফলে ভবিষ্যতে রাশিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করার সক্ষমতা কমে যাবে।

3. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নিজের সাহায্যের টাকা ফেরত পাবে রাশিয়ার জব্দ থাকা সম্পদ থেকে, কিন্তু ইউরোপকে বহন করতে হবে বিশাল ১০০ বিলিয়ন ডলারের পুনর্গঠন খরচ।

এদিকে এই ২৮ দফার তুলনায় ২০২২ সালে তুরস্কের মধ্যস্থতায় ইস্তাম্বুল ঘোষণাপত্র ছিল অনেক বেশি ভারসাম্যপূর্ণ, কিন্তু মার্কিন–ব্রিটিশ চাপের কারণে ইউক্রেন সেটি ছেড়ে দেয়।

তাই এখন ইউক্রেন যুদ্ধক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ায় আরও কঠোর শর্ত মেনে নিতে বাধ্য হচ্ছে।

আর যদি ট্রাম্প সত্যিই ২৭ নভেম্বরের সময়সীমা চাপিয়ে দেন, তাহলে মার্কিন সহায়তা না পেয়ে ইউক্রেনকে শুধু ইউরোপীয় সমর্থনে যুদ্ধ চালাতে হতে পারে, যা বাস্তবে টেকসই নয়।

এ কারণে জেলেনস্কীর চলমান তুরস্ক সফরকে অনেকেই দেখছেন পরিকল্পনাটি নরম করতে প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান–এর প্রভাব ব্যবহার করার শেষ প্রচেষ্টা হিসেবে।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্রাম্পের প্রস্তাবিত ২৮ দফা ইউক্রেন শান্তি পরিকল্পনা রাশিয়াকেই লাভবান করে

আপডেট সময় ১১:০৭:২৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৫

 

২৮ দফায় মূল কয়েকটি বিষয়-

1. রাশিয়া যেসব এলাকা দখল করেছে, সেগুলো রেখে দেওয়া হবে।

বিজ্ঞাপন

2. ইউক্রেনের সেনাবাহিনীকে সীমার মধ্যে রাখা হবে, ফলে ভবিষ্যতে রাশিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করার সক্ষমতা কমে যাবে।

3. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নিজের সাহায্যের টাকা ফেরত পাবে রাশিয়ার জব্দ থাকা সম্পদ থেকে, কিন্তু ইউরোপকে বহন করতে হবে বিশাল ১০০ বিলিয়ন ডলারের পুনর্গঠন খরচ।

এদিকে এই ২৮ দফার তুলনায় ২০২২ সালে তুরস্কের মধ্যস্থতায় ইস্তাম্বুল ঘোষণাপত্র ছিল অনেক বেশি ভারসাম্যপূর্ণ, কিন্তু মার্কিন–ব্রিটিশ চাপের কারণে ইউক্রেন সেটি ছেড়ে দেয়।

তাই এখন ইউক্রেন যুদ্ধক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ায় আরও কঠোর শর্ত মেনে নিতে বাধ্য হচ্ছে।

আর যদি ট্রাম্প সত্যিই ২৭ নভেম্বরের সময়সীমা চাপিয়ে দেন, তাহলে মার্কিন সহায়তা না পেয়ে ইউক্রেনকে শুধু ইউরোপীয় সমর্থনে যুদ্ধ চালাতে হতে পারে, যা বাস্তবে টেকসই নয়।

এ কারণে জেলেনস্কীর চলমান তুরস্ক সফরকে অনেকেই দেখছেন পরিকল্পনাটি নরম করতে প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান–এর প্রভাব ব্যবহার করার শেষ প্রচেষ্টা হিসেবে।