০৫:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫
শিরোনাম :
নিজামী-মীর কাসেম-সালাউদ্দিন কাদেরকে মিথ্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে: মির্জা ফখরুল ২০২৩ সাল থেকে ইসরায়েলের যুদ্ধের খরচ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫৯ থেকে ৬৭ বিলিয়ন ডলার। মার্কিন সেনা ও সিআইএ এজেন্টদের বহিষ্কারের চিন্তা কলম্বিয়া প্রেসিডেন্ট পেত্রোর পেন্টাগনের বড় চুক্তি পেল ট্রাম্পের ছেলের ড্রোন কোম্পানি কেন ট্রাম্প-পুতিনের বুদাপেস্ট বৈঠক বাতিল হলো? হুমকিতে বিশ্বব্যাপী পোলিও টিকাদান কর্মসূচি যুক্তরাষ্ট্রকে ভেনেজুয়েলার হুঁশিয়ারি: “আমাদের হাতে ৫ হাজার রুশ ক্ষেপণাস্ত্র” সিইসির সঙ্গে বিএনপির বৈঠক বঙ্গোপসাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, গভীর সমুদ্রে যাত্রা নিষেধ আতলেতিকোর জালে ১৪ মিনিটে ৪ গোল, দাপুটে জয়ে আর্সেনাল

রাশিয়ার ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ড তাদের ন্যাটো আর্টিকেল ৪ সক্রিয় করার কথা ভাবছে।

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৩:৫৯:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / 120

ছবি সংগৃহীত

★আর্টিকেল ৪ এর মানে:

আর্টিকেল ৪ হল এমন একটি ধারা, যেখানে কোনো সদস্য রাষ্ট্র মনে করলে তার ভৌগোলিক অখণ্ডতা, রাজনৈতিক স্বাধীনতা বা নিরাপত্তা হুমকির মুখে, তখন ন্যাটোর সদস্যদের জরুরি বৈঠক ডাকতে পারে।

এটি সরাসরি সামরিক প্রতিক্রিয়া (Article 5) নয়, বরং আলোচনা, সমন্বয় ও সতর্কবার্তার জন্য ব্যবহৃত হয়।

বিজ্ঞাপন

এর আগে তুরস্ক (২০১২, সিরিয়া সংঘাতের সময়) এবং বাল্টিক রাষ্ট্রগুলো (রাশিয়ার পদক্ষেপ নিয়ে) এ ধারা ব্যবহার করেছিল।

★ সম্ভাব্য পরিণতি:

পোল্যান্ডের চাপের মুখে ন্যাটো পূর্ব ইউরোপে প্রতিরক্ষা জোরদার করতে পারে।

এটি রাশিয়া-ন্যাটো উত্তেজনা আরও বাড়াতে পারে, যদিও এখনো সরাসরি সামরিক সংঘাতের সংকেত নয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

রাশিয়ার ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ড তাদের ন্যাটো আর্টিকেল ৪ সক্রিয় করার কথা ভাবছে।

আপডেট সময় ০৩:৫৯:২৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫

★আর্টিকেল ৪ এর মানে:

আর্টিকেল ৪ হল এমন একটি ধারা, যেখানে কোনো সদস্য রাষ্ট্র মনে করলে তার ভৌগোলিক অখণ্ডতা, রাজনৈতিক স্বাধীনতা বা নিরাপত্তা হুমকির মুখে, তখন ন্যাটোর সদস্যদের জরুরি বৈঠক ডাকতে পারে।

এটি সরাসরি সামরিক প্রতিক্রিয়া (Article 5) নয়, বরং আলোচনা, সমন্বয় ও সতর্কবার্তার জন্য ব্যবহৃত হয়।

বিজ্ঞাপন

এর আগে তুরস্ক (২০১২, সিরিয়া সংঘাতের সময়) এবং বাল্টিক রাষ্ট্রগুলো (রাশিয়ার পদক্ষেপ নিয়ে) এ ধারা ব্যবহার করেছিল।

★ সম্ভাব্য পরিণতি:

পোল্যান্ডের চাপের মুখে ন্যাটো পূর্ব ইউরোপে প্রতিরক্ষা জোরদার করতে পারে।

এটি রাশিয়া-ন্যাটো উত্তেজনা আরও বাড়াতে পারে, যদিও এখনো সরাসরি সামরিক সংঘাতের সংকেত নয়।