০৬:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫
শিরোনাম :
নিজামী-মীর কাসেম-সালাউদ্দিন কাদেরকে মিথ্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে: মির্জা ফখরুল ২০২৩ সাল থেকে ইসরায়েলের যুদ্ধের খরচ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫৯ থেকে ৬৭ বিলিয়ন ডলার। মার্কিন সেনা ও সিআইএ এজেন্টদের বহিষ্কারের চিন্তা কলম্বিয়া প্রেসিডেন্ট পেত্রোর পেন্টাগনের বড় চুক্তি পেল ট্রাম্পের ছেলের ড্রোন কোম্পানি কেন ট্রাম্প-পুতিনের বুদাপেস্ট বৈঠক বাতিল হলো? হুমকিতে বিশ্বব্যাপী পোলিও টিকাদান কর্মসূচি যুক্তরাষ্ট্রকে ভেনেজুয়েলার হুঁশিয়ারি: “আমাদের হাতে ৫ হাজার রুশ ক্ষেপণাস্ত্র” সিইসির সঙ্গে বিএনপির বৈঠক বঙ্গোপসাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, গভীর সমুদ্রে যাত্রা নিষেধ আতলেতিকোর জালে ১৪ মিনিটে ৪ গোল, দাপুটে জয়ে আর্সেনাল

হিজবুল্লাহ নিরস্ত্রীকরণে লেবাননের মন্ত্রিসভার পরিকল্পনার ধাপসমূহ

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৫:০৮:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • / 75

ছবি সংগৃহীত

 

 

লেবাননের মন্ত্রিসভা হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণের জন্য একটি ধাপে ধাপে বাস্তবায়নযোগ্য পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে।

বিজ্ঞাপন

পরিকল্পনাটি দেশজুড়ে বিভিন্ন এলাকায় পর্যায়ক্রমে সেনা মোতায়েন ও অস্ত্র জব্দের মাধ্যমে কার্যকর হবে।

ধাপগুলো হলো—

1. দক্ষিণ লেবানন (লিতানি নদীর দক্ষিণাঞ্চল): এ এলাকায় লেবাননের সেনারা ইতোমধ্যেই দীর্ঘদিন ধরে অভিযান পরিচালনা করছে।

2. লিতানি ও আওয়ালি নদীর মধ্যবর্তী অঞ্চল: পরবর্তী পর্যায়ে এ এলাকায় প্রবেশ করে অস্ত্র সংগ্রহ করা হবে।

3. দাহিয়েহ: হিজবুল্লাহর অন্যতম শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত বৈরুতের উপকণ্ঠে অভিযান চালানো হবে।

4. বৈরুত মহানগরী এলাকা: রাজধানীর অভ্যন্তরে অবস্থিত হিজবুল্লাহর কার্যক্রম বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

5. লেবানন ভ্যালি (বালবেক ও বেকা উপত্যকা): হিজবুল্লাহর ঐতিহাসিকভাবে প্রভাবশালী ঘাঁটিগুলোতে চূড়ান্ত অভিযান পরিচালিত হবে।

এই ধাপভিত্তিক পরিকল্পনার মাধ্যমে লেবাননের সেনাবাহিনী ধীরে ধীরে হিজবুল্লাহর সামরিক সক্ষমতা দুর্বল করার চেষ্টা করবে। তবে রাজনৈতিক ও নিরাপত্তাজনিত চ্যালেঞ্জ বড় বাধা হয়ে দাঁড়াবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

হিজবুল্লাহ নিরস্ত্রীকরণে লেবাননের মন্ত্রিসভার পরিকল্পনার ধাপসমূহ

আপডেট সময় ০৫:০৮:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

 

 

লেবাননের মন্ত্রিসভা হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণের জন্য একটি ধাপে ধাপে বাস্তবায়নযোগ্য পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে।

বিজ্ঞাপন

পরিকল্পনাটি দেশজুড়ে বিভিন্ন এলাকায় পর্যায়ক্রমে সেনা মোতায়েন ও অস্ত্র জব্দের মাধ্যমে কার্যকর হবে।

ধাপগুলো হলো—

1. দক্ষিণ লেবানন (লিতানি নদীর দক্ষিণাঞ্চল): এ এলাকায় লেবাননের সেনারা ইতোমধ্যেই দীর্ঘদিন ধরে অভিযান পরিচালনা করছে।

2. লিতানি ও আওয়ালি নদীর মধ্যবর্তী অঞ্চল: পরবর্তী পর্যায়ে এ এলাকায় প্রবেশ করে অস্ত্র সংগ্রহ করা হবে।

3. দাহিয়েহ: হিজবুল্লাহর অন্যতম শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত বৈরুতের উপকণ্ঠে অভিযান চালানো হবে।

4. বৈরুত মহানগরী এলাকা: রাজধানীর অভ্যন্তরে অবস্থিত হিজবুল্লাহর কার্যক্রম বন্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

5. লেবানন ভ্যালি (বালবেক ও বেকা উপত্যকা): হিজবুল্লাহর ঐতিহাসিকভাবে প্রভাবশালী ঘাঁটিগুলোতে চূড়ান্ত অভিযান পরিচালিত হবে।

এই ধাপভিত্তিক পরিকল্পনার মাধ্যমে লেবাননের সেনাবাহিনী ধীরে ধীরে হিজবুল্লাহর সামরিক সক্ষমতা দুর্বল করার চেষ্টা করবে। তবে রাজনৈতিক ও নিরাপত্তাজনিত চ্যালেঞ্জ বড় বাধা হয়ে দাঁড়াবে।