ঢাকা ১২:৩৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫, ৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে প্রথমবারের মতো ভারতীয় আগরবাতি আমদানি ক্ষয়ক্ষতি এড়াতে চেয়েছিলেন ক্যাপ্টেন তৌকির, লড়েছেন শেষ পর্যন্ত উত্তরায় প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত: হতাহতের খবর এখনও মেলেনি ইতালির প্রধানমন্ত্রী ঢাকায় আসছেন: অভিবাসন বিষয়ক বৈঠক হবে বিশেষ গুরুত্বের সাথে ফার্মগেট স্টেশনে মেট্রোরেল আটকে যাওয়ার পর ফের চালু সাজিদের মৃত্যুর ঘটনায় ইবি প্রশাসনের সংবাদ সম্মেলন, তদন্তে শিক্ষার্থী অন্তর্ভুক্তির আশ্বাস ইকুয়েডরে ভয়াবহ সংঘর্ষ: পিকআপ ট্রাক ও এসইউভিতে নিহত ৯ ৪৮তম বিশেষ বিসিএস: ৫২০৬ জন উত্তীর্ণ ইসরায়েলি সেনার গুলিতে নিহত ৬৭ ফিলিস্তিনি: ত্রাণ নিতে আসার সময় ঘটে এ ঘটনা গাজীপুরে নাসির হত্যার ঘটনায় কিশোর গ্যাংয়ের সদস্য গ্রেপ্তার

সেন্টমার্টিনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনটি রিসোর্ট পুড়ে ছাই

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১০:২৭:৩৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 50

ছবি সংগৃহীত

 

 

প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনটি রিসোর্ট সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে দ্বীপের পশ্চিম সৈকতের গলাচিপা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান জানান, আগুনে শায়রী, বিচ ভ্যালি ও কিংশুক রিসোর্ট পুড়ে যায়। তবে সৌভাগ্যবশত কোনো পর্যটক বা স্থানীয় বাসিন্দা হতাহত হয়নি। উন্নতমানের অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা না থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে বেগ পেতে হয়।

দ্বীপের বাসিন্দা আব্দুল মালেক জানান, দ্বীপের বর্জ্য পোড়ানোর স্থান থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। সেন্টমার্টিনে ফায়ার সার্ভিসের অনুপস্থিতি এই ক্ষতির মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তরা দ্রুত পুনর্বাসনের দাবি জানিয়েছেন। সেন্টমার্টিনের মতো গুরুত্বপূর্ণ পর্যটনস্থানে আধুনিক অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা স্থাপনের প্রয়োজনীয়তার কথাও জোরালোভাবে উঠে আসছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

সেন্টমার্টিনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনটি রিসোর্ট পুড়ে ছাই

আপডেট সময় ১০:২৭:৩৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫

 

 

প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনটি রিসোর্ট সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে দ্বীপের পশ্চিম সৈকতের গলাচিপা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান জানান, আগুনে শায়রী, বিচ ভ্যালি ও কিংশুক রিসোর্ট পুড়ে যায়। তবে সৌভাগ্যবশত কোনো পর্যটক বা স্থানীয় বাসিন্দা হতাহত হয়নি। উন্নতমানের অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা না থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে বেগ পেতে হয়।

দ্বীপের বাসিন্দা আব্দুল মালেক জানান, দ্বীপের বর্জ্য পোড়ানোর স্থান থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। সেন্টমার্টিনে ফায়ার সার্ভিসের অনুপস্থিতি এই ক্ষতির মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তরা দ্রুত পুনর্বাসনের দাবি জানিয়েছেন। সেন্টমার্টিনের মতো গুরুত্বপূর্ণ পর্যটনস্থানে আধুনিক অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা স্থাপনের প্রয়োজনীয়তার কথাও জোরালোভাবে উঠে আসছে।