০৬:০৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫
শিরোনাম :
নিজামী-মীর কাসেম-সালাউদ্দিন কাদেরকে মিথ্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে: মির্জা ফখরুল ২০২৩ সাল থেকে ইসরায়েলের যুদ্ধের খরচ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫৯ থেকে ৬৭ বিলিয়ন ডলার। মার্কিন সেনা ও সিআইএ এজেন্টদের বহিষ্কারের চিন্তা কলম্বিয়া প্রেসিডেন্ট পেত্রোর পেন্টাগনের বড় চুক্তি পেল ট্রাম্পের ছেলের ড্রোন কোম্পানি কেন ট্রাম্প-পুতিনের বুদাপেস্ট বৈঠক বাতিল হলো? হুমকিতে বিশ্বব্যাপী পোলিও টিকাদান কর্মসূচি যুক্তরাষ্ট্রকে ভেনেজুয়েলার হুঁশিয়ারি: “আমাদের হাতে ৫ হাজার রুশ ক্ষেপণাস্ত্র” সিইসির সঙ্গে বিএনপির বৈঠক বঙ্গোপসাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, গভীর সমুদ্রে যাত্রা নিষেধ আতলেতিকোর জালে ১৪ মিনিটে ৪ গোল, দাপুটে জয়ে আর্সেনাল

সেন্টমার্টিনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনটি রিসোর্ট পুড়ে ছাই

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১০:২৭:৩৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 75

ছবি সংগৃহীত

 

 

প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনটি রিসোর্ট সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে দ্বীপের পশ্চিম সৈকতের গলাচিপা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

বিজ্ঞাপন

সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান জানান, আগুনে শায়রী, বিচ ভ্যালি ও কিংশুক রিসোর্ট পুড়ে যায়। তবে সৌভাগ্যবশত কোনো পর্যটক বা স্থানীয় বাসিন্দা হতাহত হয়নি। উন্নতমানের অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা না থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে বেগ পেতে হয়।

দ্বীপের বাসিন্দা আব্দুল মালেক জানান, দ্বীপের বর্জ্য পোড়ানোর স্থান থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। সেন্টমার্টিনে ফায়ার সার্ভিসের অনুপস্থিতি এই ক্ষতির মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তরা দ্রুত পুনর্বাসনের দাবি জানিয়েছেন। সেন্টমার্টিনের মতো গুরুত্বপূর্ণ পর্যটনস্থানে আধুনিক অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা স্থাপনের প্রয়োজনীয়তার কথাও জোরালোভাবে উঠে আসছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

সেন্টমার্টিনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনটি রিসোর্ট পুড়ে ছাই

আপডেট সময় ১০:২৭:৩৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫

 

 

প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে তিনটি রিসোর্ট সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়েছে। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে দ্বীপের পশ্চিম সৈকতের গলাচিপা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

বিজ্ঞাপন

সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান জানান, আগুনে শায়রী, বিচ ভ্যালি ও কিংশুক রিসোর্ট পুড়ে যায়। তবে সৌভাগ্যবশত কোনো পর্যটক বা স্থানীয় বাসিন্দা হতাহত হয়নি। উন্নতমানের অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা না থাকায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে বেগ পেতে হয়।

দ্বীপের বাসিন্দা আব্দুল মালেক জানান, দ্বীপের বর্জ্য পোড়ানোর স্থান থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। সেন্টমার্টিনে ফায়ার সার্ভিসের অনুপস্থিতি এই ক্ষতির মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তরা দ্রুত পুনর্বাসনের দাবি জানিয়েছেন। সেন্টমার্টিনের মতো গুরুত্বপূর্ণ পর্যটনস্থানে আধুনিক অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা স্থাপনের প্রয়োজনীয়তার কথাও জোরালোভাবে উঠে আসছে।