০৬:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫
শিরোনাম :
নিজামী-মীর কাসেম-সালাউদ্দিন কাদেরকে মিথ্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে: মির্জা ফখরুল ২০২৩ সাল থেকে ইসরায়েলের যুদ্ধের খরচ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫৯ থেকে ৬৭ বিলিয়ন ডলার। মার্কিন সেনা ও সিআইএ এজেন্টদের বহিষ্কারের চিন্তা কলম্বিয়া প্রেসিডেন্ট পেত্রোর পেন্টাগনের বড় চুক্তি পেল ট্রাম্পের ছেলের ড্রোন কোম্পানি কেন ট্রাম্প-পুতিনের বুদাপেস্ট বৈঠক বাতিল হলো? হুমকিতে বিশ্বব্যাপী পোলিও টিকাদান কর্মসূচি যুক্তরাষ্ট্রকে ভেনেজুয়েলার হুঁশিয়ারি: “আমাদের হাতে ৫ হাজার রুশ ক্ষেপণাস্ত্র” সিইসির সঙ্গে বিএনপির বৈঠক বঙ্গোপসাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, গভীর সমুদ্রে যাত্রা নিষেধ আতলেতিকোর জালে ১৪ মিনিটে ৪ গোল, দাপুটে জয়ে আর্সেনাল
পাকিস্তানে সোনার খনি

পাঞ্জাবে সোনার খনি আবিষ্কার, আশার আলো পাকিস্তানের অর্থনীতিতে

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৩:১০:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 84

ছবি সংগৃহীত

 

বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভে সংকট এবং আর্থিক দুর্দশার মাঝেও পাকিস্তানের জন্য এক সুখবর। পাঞ্জাব প্রদেশের অ্যাটক জেলায় পাওয়া গেছে ২৮ লাখ ভরি (প্রায় ৩৩ টন) স্বর্ণের খনি। বর্তমান বাজারমূল্যে এর আর্থিক মূল্য প্রায় ৮ হাজার কোটি পাকিস্তানি রুপি।

পাঞ্জাবের সাবেক খনিমন্ত্রী ইব্রাহিম হাসান মুরাদ এই খনি আবিষ্কারের ঘোষণা দেন। তিনি জানান, সিন্ধু নদের তীরবর্তী অঞ্চলে দীর্ঘদিনের গবেষণা ও নমুনা পরীক্ষার মাধ্যমে এই সোনার খনি চিহ্নিত হয়েছে। প্রাদেশিক খনি ও খনিজ মন্ত্রী সরদার শের আলী গোরচানি এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

বিজ্ঞাপন

বিশেষজ্ঞদের মতে, হিমালয় থেকে সিন্ধু নদে ভেসে আসা সোনার কণাগুলো হাজার বছরের বেশি সময় ধরে নদীর তলদেশে জমা হয়ে তৈরি হয়েছে এই খনি, যা ভূতাত্ত্বিক ভাষায় ‘প্লেসার ডিপোজিশন’ নামে পরিচিত।

সরকারি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিন্ধু নদের তলদেশ থেকে প্রায় ৬০০ বিলিয়ন রুপি মূল্যের সোনা উত্তোলন সম্ভব। ইতোমধ্যে খনির সুরক্ষায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে এবং একটি নিলাম কমিটি গঠন করা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

পাকিস্তানে সোনার খনি

পাঞ্জাবে সোনার খনি আবিষ্কার, আশার আলো পাকিস্তানের অর্থনীতিতে

আপডেট সময় ০৩:১০:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫

 

বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভে সংকট এবং আর্থিক দুর্দশার মাঝেও পাকিস্তানের জন্য এক সুখবর। পাঞ্জাব প্রদেশের অ্যাটক জেলায় পাওয়া গেছে ২৮ লাখ ভরি (প্রায় ৩৩ টন) স্বর্ণের খনি। বর্তমান বাজারমূল্যে এর আর্থিক মূল্য প্রায় ৮ হাজার কোটি পাকিস্তানি রুপি।

পাঞ্জাবের সাবেক খনিমন্ত্রী ইব্রাহিম হাসান মুরাদ এই খনি আবিষ্কারের ঘোষণা দেন। তিনি জানান, সিন্ধু নদের তীরবর্তী অঞ্চলে দীর্ঘদিনের গবেষণা ও নমুনা পরীক্ষার মাধ্যমে এই সোনার খনি চিহ্নিত হয়েছে। প্রাদেশিক খনি ও খনিজ মন্ত্রী সরদার শের আলী গোরচানি এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

বিজ্ঞাপন

বিশেষজ্ঞদের মতে, হিমালয় থেকে সিন্ধু নদে ভেসে আসা সোনার কণাগুলো হাজার বছরের বেশি সময় ধরে নদীর তলদেশে জমা হয়ে তৈরি হয়েছে এই খনি, যা ভূতাত্ত্বিক ভাষায় ‘প্লেসার ডিপোজিশন’ নামে পরিচিত।

সরকারি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিন্ধু নদের তলদেশ থেকে প্রায় ৬০০ বিলিয়ন রুপি মূল্যের সোনা উত্তোলন সম্ভব। ইতোমধ্যে খনির সুরক্ষায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে এবং একটি নিলাম কমিটি গঠন করা হয়েছে।