০৯:৪৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
শিরোনাম :
ট্রাম্পের উপস্থিতিতে সিনারকে হারিয়ে ইউএস ওপেন চ্যাম্পিয়ন আলকারাজ ডিএমপির অভ্যন্তরীণ রদবদল: ৫ কর্মকর্তার নতুন দায়িত্ব নির্বাচনকালে তথ্যে প্রবাহে গণমাধ্যমকে বাধা দেওয়া হবে না: মাহফুজ আলম পৃথিবীর কোনো শক্তি ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না: প্রেস সচিব মৌলভীবাজারে বাগানের কেয়ারটেকারকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা ভোটের পরিবেশ শতভাগ অনুকূলে : ইসি আনোয়ারুল বদরুদ্দীন উমরের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক হিজবুল্লাহ নিরস্ত্রীকরণে লেবাননের মন্ত্রিসভার পরিকল্পনার ধাপসমূহ ২০২৬ সালে মায়ামিতে অনুষ্ঠিত হবে জি-২০ সম্মেলন: ট্রাম্প পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী
পাকিস্তানে সোনার খনি

পাঞ্জাবে সোনার খনি আবিষ্কার, আশার আলো পাকিস্তানের অর্থনীতিতে

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৩:১০:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 72

ছবি সংগৃহীত

 

বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভে সংকট এবং আর্থিক দুর্দশার মাঝেও পাকিস্তানের জন্য এক সুখবর। পাঞ্জাব প্রদেশের অ্যাটক জেলায় পাওয়া গেছে ২৮ লাখ ভরি (প্রায় ৩৩ টন) স্বর্ণের খনি। বর্তমান বাজারমূল্যে এর আর্থিক মূল্য প্রায় ৮ হাজার কোটি পাকিস্তানি রুপি।

পাঞ্জাবের সাবেক খনিমন্ত্রী ইব্রাহিম হাসান মুরাদ এই খনি আবিষ্কারের ঘোষণা দেন। তিনি জানান, সিন্ধু নদের তীরবর্তী অঞ্চলে দীর্ঘদিনের গবেষণা ও নমুনা পরীক্ষার মাধ্যমে এই সোনার খনি চিহ্নিত হয়েছে। প্রাদেশিক খনি ও খনিজ মন্ত্রী সরদার শের আলী গোরচানি এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

বিশেষজ্ঞদের মতে, হিমালয় থেকে সিন্ধু নদে ভেসে আসা সোনার কণাগুলো হাজার বছরের বেশি সময় ধরে নদীর তলদেশে জমা হয়ে তৈরি হয়েছে এই খনি, যা ভূতাত্ত্বিক ভাষায় ‘প্লেসার ডিপোজিশন’ নামে পরিচিত।

সরকারি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিন্ধু নদের তলদেশ থেকে প্রায় ৬০০ বিলিয়ন রুপি মূল্যের সোনা উত্তোলন সম্ভব। ইতোমধ্যে খনির সুরক্ষায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে এবং একটি নিলাম কমিটি গঠন করা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

পাকিস্তানে সোনার খনি

পাঞ্জাবে সোনার খনি আবিষ্কার, আশার আলো পাকিস্তানের অর্থনীতিতে

আপডেট সময় ০৩:১০:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫

 

বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভে সংকট এবং আর্থিক দুর্দশার মাঝেও পাকিস্তানের জন্য এক সুখবর। পাঞ্জাব প্রদেশের অ্যাটক জেলায় পাওয়া গেছে ২৮ লাখ ভরি (প্রায় ৩৩ টন) স্বর্ণের খনি। বর্তমান বাজারমূল্যে এর আর্থিক মূল্য প্রায় ৮ হাজার কোটি পাকিস্তানি রুপি।

পাঞ্জাবের সাবেক খনিমন্ত্রী ইব্রাহিম হাসান মুরাদ এই খনি আবিষ্কারের ঘোষণা দেন। তিনি জানান, সিন্ধু নদের তীরবর্তী অঞ্চলে দীর্ঘদিনের গবেষণা ও নমুনা পরীক্ষার মাধ্যমে এই সোনার খনি চিহ্নিত হয়েছে। প্রাদেশিক খনি ও খনিজ মন্ত্রী সরদার শের আলী গোরচানি এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

বিশেষজ্ঞদের মতে, হিমালয় থেকে সিন্ধু নদে ভেসে আসা সোনার কণাগুলো হাজার বছরের বেশি সময় ধরে নদীর তলদেশে জমা হয়ে তৈরি হয়েছে এই খনি, যা ভূতাত্ত্বিক ভাষায় ‘প্লেসার ডিপোজিশন’ নামে পরিচিত।

সরকারি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিন্ধু নদের তলদেশ থেকে প্রায় ৬০০ বিলিয়ন রুপি মূল্যের সোনা উত্তোলন সম্ভব। ইতোমধ্যে খনির সুরক্ষায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে এবং একটি নিলাম কমিটি গঠন করা হয়েছে।