০৯:১০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
শিরোনাম :
ট্রাম্পের উপস্থিতিতে সিনারকে হারিয়ে ইউএস ওপেন চ্যাম্পিয়ন আলকারাজ ডিএমপির অভ্যন্তরীণ রদবদল: ৫ কর্মকর্তার নতুন দায়িত্ব নির্বাচনকালে তথ্যে প্রবাহে গণমাধ্যমকে বাধা দেওয়া হবে না: মাহফুজ আলম পৃথিবীর কোনো শক্তি ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না: প্রেস সচিব মৌলভীবাজারে বাগানের কেয়ারটেকারকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা ভোটের পরিবেশ শতভাগ অনুকূলে : ইসি আনোয়ারুল বদরুদ্দীন উমরের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক হিজবুল্লাহ নিরস্ত্রীকরণে লেবাননের মন্ত্রিসভার পরিকল্পনার ধাপসমূহ ২০২৬ সালে মায়ামিতে অনুষ্ঠিত হবে জি-২০ সম্মেলন: ট্রাম্প পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী

নগরীর সদরঘাট এলাকায় জাহাঙ্গীর আলম ও নেক্কা আলমের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০১:৫১:১২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫
  • / 104

ছবি সংগৃহীত

 

নগরীর সদরঘাটে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে শ্রমিকদের বিভিন্ন গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ নৈমিত্তিক বিষয়।প্রতি বছরই প্রায় বলি হয় কেউ না কেউ। আর এসব গ্রুপের নিয়ন্ত্রণকারী চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ এরিয়ার তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী দুই ভাই জাহাঙ্গীর আলম ও নেক্কা আলম।মূলত জাহাঙ্গীরের নেতৃত্বে নেক্কা আলম ও হয়ে উঠেছেন সদরঘাট এলাকার ত্রাস।ভিডিওতে দেখা যায় নেক্কা আলম গুলি ছুঁড়ছেন কোনো কারণ ছাড়ায়,থানা হতে ২০০ মিটার দূরত্বে তা কিভাবে সম্ভব প্রশ্ন থেকেই যায়।

০৫ ই আগস্ট পরবর্তীতে সদরঘাট প্রকাশ সাম্পান ঘাট এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের লক্ষ্যে ফাঁকা গুলি বর্ষণ করে সিএমপির তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী মো: আলম প্রকাশ নেক্কা আলম।আওয়ামী লীগের সময়ে আওয়ামী লীগ নেতার ছত্রছায়ায় অপরাধ কর্মকান্ড করলেও রাতারাতি তাঁরা এখন বনে যান বিএনপির সংগঠক।নিচের চিত্রে তা স্পষ্ট।দু’জনই সদরঘাট এলাকায় ২০১৪ সালে সাহেব পাড়া গনি হত্যা।

২০১৫ সালে চাঁদাবাজী, নারী নির্যাতন ও মাদক মামলা সহ একাদিক মামলার আসামি।বারংবার বিভিন্ন পত্রিকায় রিপোর্ট প্রকাশিত হলে গ্রেফতার হয়ে আইনের ফাঁক ফোকর দিয়ে বেরিয়ে যান তাঁরা। ২০১৬ সালের ০৭ ই এপ্রিল খুন হয় ইদ্রিস এবং এর পূর্বে ২০১৪ সালে খুন হয় গণি।সব হত্যায় একই সূত্রে গাঁথা এবং সদরঘাট এলাকায় আআধিপত্য বিস্তার নিয়ে।বারবার হত্যা মামলায় গ্রেফতার হয়ে বের হয়ে আবার একই কাজ করার সুযোগ পাওয়ায় আতংকিত এলাকাবাসী।

এই বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সাহেব পাড়া এলাকার একজন বাসিন্দা বলেন,খুবই আতংকে দিনযাপন করছি।সদরঘাট থানা হতে এত কম দূরত্ব এলাকায় কিভাবে এতটা বেপরোয়া, জুয়ার বোর্ড, ঘাট দখল,চুরি,ডাকাতি,খুনের মত কর্মকান্ড করে পার পেয়ে যাচ্ছে বুঝতেছি না।আমরা সাধারণ মানুষ কার কাছে বিচার পাবো।চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।এ বিষয়ে জাহাঙ্গীর আলম এবং নেক্কা আলমকে বারবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও মন্তব্য দেননি তাঁরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

নগরীর সদরঘাট এলাকায় জাহাঙ্গীর আলম ও নেক্কা আলমের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড

আপডেট সময় ০১:৫১:১২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫

 

নগরীর সদরঘাটে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে শ্রমিকদের বিভিন্ন গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ নৈমিত্তিক বিষয়।প্রতি বছরই প্রায় বলি হয় কেউ না কেউ। আর এসব গ্রুপের নিয়ন্ত্রণকারী চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ এরিয়ার তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী দুই ভাই জাহাঙ্গীর আলম ও নেক্কা আলম।মূলত জাহাঙ্গীরের নেতৃত্বে নেক্কা আলম ও হয়ে উঠেছেন সদরঘাট এলাকার ত্রাস।ভিডিওতে দেখা যায় নেক্কা আলম গুলি ছুঁড়ছেন কোনো কারণ ছাড়ায়,থানা হতে ২০০ মিটার দূরত্বে তা কিভাবে সম্ভব প্রশ্ন থেকেই যায়।

০৫ ই আগস্ট পরবর্তীতে সদরঘাট প্রকাশ সাম্পান ঘাট এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের লক্ষ্যে ফাঁকা গুলি বর্ষণ করে সিএমপির তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী মো: আলম প্রকাশ নেক্কা আলম।আওয়ামী লীগের সময়ে আওয়ামী লীগ নেতার ছত্রছায়ায় অপরাধ কর্মকান্ড করলেও রাতারাতি তাঁরা এখন বনে যান বিএনপির সংগঠক।নিচের চিত্রে তা স্পষ্ট।দু’জনই সদরঘাট এলাকায় ২০১৪ সালে সাহেব পাড়া গনি হত্যা।

২০১৫ সালে চাঁদাবাজী, নারী নির্যাতন ও মাদক মামলা সহ একাদিক মামলার আসামি।বারংবার বিভিন্ন পত্রিকায় রিপোর্ট প্রকাশিত হলে গ্রেফতার হয়ে আইনের ফাঁক ফোকর দিয়ে বেরিয়ে যান তাঁরা। ২০১৬ সালের ০৭ ই এপ্রিল খুন হয় ইদ্রিস এবং এর পূর্বে ২০১৪ সালে খুন হয় গণি।সব হত্যায় একই সূত্রে গাঁথা এবং সদরঘাট এলাকায় আআধিপত্য বিস্তার নিয়ে।বারবার হত্যা মামলায় গ্রেফতার হয়ে বের হয়ে আবার একই কাজ করার সুযোগ পাওয়ায় আতংকিত এলাকাবাসী।

এই বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সাহেব পাড়া এলাকার একজন বাসিন্দা বলেন,খুবই আতংকে দিনযাপন করছি।সদরঘাট থানা হতে এত কম দূরত্ব এলাকায় কিভাবে এতটা বেপরোয়া, জুয়ার বোর্ড, ঘাট দখল,চুরি,ডাকাতি,খুনের মত কর্মকান্ড করে পার পেয়ে যাচ্ছে বুঝতেছি না।আমরা সাধারণ মানুষ কার কাছে বিচার পাবো।চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনারের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।এ বিষয়ে জাহাঙ্গীর আলম এবং নেক্কা আলমকে বারবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও মন্তব্য দেননি তাঁরা।