ঢাকা ০৭:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫, ৩০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মিজোরামে ২ হাজার ২১৭ বাংলাদেশি শরণার্থীর আশ্রয়

খবরের কথা ডেস্ক

ছবি সংগৃহীত

 

ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মিজোরামে শরণার্থী হিসেবে অবস্থান করছেন বাংলাদেশের ২ হাজার ২১৭ জন নাগরিক। রাজ্য সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কে সাপডাঙ্গা বৃহম্পতিবার রাজ্যের বিধানসভার অধিবেশনে এ তথ্য জানিয়েছেন।

মন্ত্রী জানান, বর্তমানে মিজোরামে মোট ৪১ হাজার ৩৫৫ জন শরণার্থী আশ্রিত রয়েছেন। এর মধ্যে ৩৩ হাজার ৫০৫ জন মিয়ানমার, ৫ হাজার ৬৩৩ জন প্রতিবেশী রাজ্য মণিপুর এবং ২ হাজার ২১৭ জন বাংলাদেশ থেকে এসেছে।

কে সাপডাঙ্গা বলেন, “এই শরণার্থীদের সবাই রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে নিজ নিজ এলাকায় টিকতে না পেরে মিজোরামে আশ্রয় নিয়েছেন।”

মন্ত্রী আরও জানান, মণিপুরের যেসব বাস্তুচ্যুত মানুষ মিজোরামে এসে আশ্রয় নিয়েছেন, তাদের নিজ এলাকায় ফিরে যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটি মণিপুরে বর্তমানে ক্ষমতাসীন রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছে।

মিয়ানমার এবং বাংলাদেশি শরণার্থীদের ফেরত পাঠানোর বিষয়ে কে সাপডাঙ্গা অধিবেশনে কিছু জানাননি, তবে তিনি শরণার্থীদের খাদ্য সহায়তার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের বরাদ্দ বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০৪:১০:৫৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫
৫১০ বার পড়া হয়েছে

মিজোরামে ২ হাজার ২১৭ বাংলাদেশি শরণার্থীর আশ্রয়

আপডেট সময় ০৪:১০:৫৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫

 

ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মিজোরামে শরণার্থী হিসেবে অবস্থান করছেন বাংলাদেশের ২ হাজার ২১৭ জন নাগরিক। রাজ্য সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কে সাপডাঙ্গা বৃহম্পতিবার রাজ্যের বিধানসভার অধিবেশনে এ তথ্য জানিয়েছেন।

মন্ত্রী জানান, বর্তমানে মিজোরামে মোট ৪১ হাজার ৩৫৫ জন শরণার্থী আশ্রিত রয়েছেন। এর মধ্যে ৩৩ হাজার ৫০৫ জন মিয়ানমার, ৫ হাজার ৬৩৩ জন প্রতিবেশী রাজ্য মণিপুর এবং ২ হাজার ২১৭ জন বাংলাদেশ থেকে এসেছে।

কে সাপডাঙ্গা বলেন, “এই শরণার্থীদের সবাই রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে নিজ নিজ এলাকায় টিকতে না পেরে মিজোরামে আশ্রয় নিয়েছেন।”

মন্ত্রী আরও জানান, মণিপুরের যেসব বাস্তুচ্যুত মানুষ মিজোরামে এসে আশ্রয় নিয়েছেন, তাদের নিজ এলাকায় ফিরে যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন করা হয়েছে। এই কমিটি মণিপুরে বর্তমানে ক্ষমতাসীন রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ শুরু করেছে।

মিয়ানমার এবং বাংলাদেশি শরণার্থীদের ফেরত পাঠানোর বিষয়ে কে সাপডাঙ্গা অধিবেশনে কিছু জানাননি, তবে তিনি শরণার্থীদের খাদ্য সহায়তার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের বরাদ্দ বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন।