ঢাকা ০২:০৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
সবুজবাগে বিদেশী পিস্তল ও গুলিসহ তিনজনকে গ্রেফতার করেছে ডিবি তুরস্কে স্কি রিসোর্টে অগ্নিকাণ্ড: মালিকসহ ৯ জন গ্রেপ্তার ওয়ার্ল্ড গভর্নমেন্ট সামিটে প্রধান উপদেষ্টাকে আমন্ত্রণ চিটাগং কিংসকে উড়িয়ে দিয়ে ঢাকা ক্যাপিটালসের টানা তৃতীয় জয়   গাজায় ব্যর্থতার দায়ে পদত্যাগের প্রস্তুতিতে শিন বেত প্রধান রনেন বার যেসব পণ্যে ভ্যাট কমালো এনবিআর গাজায় ব্যর্থতার দায়ে এবার পদত্যাগের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরাইলি অভ্যন্তরীণ গোয়েন্দা সংস্থা শিন বেত-এর প্রধান রনেন বার। পুতিনের ভূমিকা নিয়ে ট্রাম্পের উদ্বেগ, নতুন নিষেধাজ্ঞার ইঙ্গিত ট্রাম্প প্রশাসনের সিদ্ধান্ত: বৈদেশিক সহায়তায় ৯০ দিনের সাময়িক স্থগিতাদেশ ইতালি থেকে আসা সেই বিমানে তল্লাশির পর যা জানা গেল

সুন্দরবনে হরিণ শিকার ঠেকাতে বন বিভাগের জিরো টলারেন্স নীতি 

খবরের কথা ডেস্ক

ছবি সংগৃহীত

 

সুন্দরবনে চোরা শিকারি চক্রের কার্যক্রম থামছেই না। বিভিন্ন অভিযান ও তৎপরতার পরও হরিণ শিকার রোধ করা যাচ্ছে না। চোরা শিকারিরা গোপনে হরিণের মাংস বিক্রি করছে, যা মাঝে মাঝে বনসংলগ্ন এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়।

হরিণ শিকার ঠেকাতে এবং শিকারিদের ধরতে বন বিভাগ নতুন ১১ দফা পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। ১৫ জানুয়ারি থেকে বন বিভাগের সব স্টেশন ও টহল ফাঁড়ির কর্মকর্তারা এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে কাজ শুরু করেছেন। বন সংরক্ষক বলেন, “শিকার ঠেকানোর বিষয়ে আমাদের জিরো টলারেন্স নীতি থাকবে। মৃত হরিণ উদ্ধার নয়, বরং শিকার হওয়ার আগেই তাদের রক্ষা করাই আমাদের সফলতা। আমরা শিকারি, বিক্রেতা ও ক্রেতাদের চিহ্নিত করছি।”

বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, কয়রা এলাকায় ৩০টির বেশি চোরা শিকারি চক্র সক্রিয়। গত এক বছরে কয়রা উপজেলা থেকে ৩৩৪ কেজি হরিণের মাংস উদ্ধার করা হয়েছে। সর্বশেষ গত বুধবার সত্যপীরের খাল এলাকা থেকে ৮০ কেজি মাংস উদ্ধার করা হয়।

সহকারী বন সংরক্ষক শরিফুল ইসলাম এক চিঠিতে জানান, প্রতিটি স্টেশন ও টহল ফাঁড়িতে শিকারিদের হালনাগাদ তালিকা তৈরির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি অভিযানে নজরদারি আরও জোরদার করা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় ০২:১৩:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫
৫১৫ বার পড়া হয়েছে

সুন্দরবনে হরিণ শিকার ঠেকাতে বন বিভাগের জিরো টলারেন্স নীতি 

আপডেট সময় ০২:১৩:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫

 

সুন্দরবনে চোরা শিকারি চক্রের কার্যক্রম থামছেই না। বিভিন্ন অভিযান ও তৎপরতার পরও হরিণ শিকার রোধ করা যাচ্ছে না। চোরা শিকারিরা গোপনে হরিণের মাংস বিক্রি করছে, যা মাঝে মাঝে বনসংলগ্ন এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়।

হরিণ শিকার ঠেকাতে এবং শিকারিদের ধরতে বন বিভাগ নতুন ১১ দফা পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। ১৫ জানুয়ারি থেকে বন বিভাগের সব স্টেশন ও টহল ফাঁড়ির কর্মকর্তারা এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে কাজ শুরু করেছেন। বন সংরক্ষক বলেন, “শিকার ঠেকানোর বিষয়ে আমাদের জিরো টলারেন্স নীতি থাকবে। মৃত হরিণ উদ্ধার নয়, বরং শিকার হওয়ার আগেই তাদের রক্ষা করাই আমাদের সফলতা। আমরা শিকারি, বিক্রেতা ও ক্রেতাদের চিহ্নিত করছি।”

বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, কয়রা এলাকায় ৩০টির বেশি চোরা শিকারি চক্র সক্রিয়। গত এক বছরে কয়রা উপজেলা থেকে ৩৩৪ কেজি হরিণের মাংস উদ্ধার করা হয়েছে। সর্বশেষ গত বুধবার সত্যপীরের খাল এলাকা থেকে ৮০ কেজি মাংস উদ্ধার করা হয়।

সহকারী বন সংরক্ষক শরিফুল ইসলাম এক চিঠিতে জানান, প্রতিটি স্টেশন ও টহল ফাঁড়িতে শিকারিদের হালনাগাদ তালিকা তৈরির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি অভিযানে নজরদারি আরও জোরদার করা হবে।