ঢাকা ০৩:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৬ জুন ২০২৫, ২৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সুন্দরবনে হরিণ শিকার ঠেকাতে বন বিভাগের জিরো টলারেন্স নীতি 

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০২:১৩:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫
  • / 52

ছবি সংগৃহীত

 

সুন্দরবনে চোরা শিকারি চক্রের কার্যক্রম থামছেই না। বিভিন্ন অভিযান ও তৎপরতার পরও হরিণ শিকার রোধ করা যাচ্ছে না। চোরা শিকারিরা গোপনে হরিণের মাংস বিক্রি করছে, যা মাঝে মাঝে বনসংলগ্ন এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়।

হরিণ শিকার ঠেকাতে এবং শিকারিদের ধরতে বন বিভাগ নতুন ১১ দফা পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। ১৫ জানুয়ারি থেকে বন বিভাগের সব স্টেশন ও টহল ফাঁড়ির কর্মকর্তারা এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে কাজ শুরু করেছেন। বন সংরক্ষক বলেন, “শিকার ঠেকানোর বিষয়ে আমাদের জিরো টলারেন্স নীতি থাকবে। মৃত হরিণ উদ্ধার নয়, বরং শিকার হওয়ার আগেই তাদের রক্ষা করাই আমাদের সফলতা। আমরা শিকারি, বিক্রেতা ও ক্রেতাদের চিহ্নিত করছি।”

বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, কয়রা এলাকায় ৩০টির বেশি চোরা শিকারি চক্র সক্রিয়। গত এক বছরে কয়রা উপজেলা থেকে ৩৩৪ কেজি হরিণের মাংস উদ্ধার করা হয়েছে। সর্বশেষ গত বুধবার সত্যপীরের খাল এলাকা থেকে ৮০ কেজি মাংস উদ্ধার করা হয়।

সহকারী বন সংরক্ষক শরিফুল ইসলাম এক চিঠিতে জানান, প্রতিটি স্টেশন ও টহল ফাঁড়িতে শিকারিদের হালনাগাদ তালিকা তৈরির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি অভিযানে নজরদারি আরও জোরদার করা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

সুন্দরবনে হরিণ শিকার ঠেকাতে বন বিভাগের জিরো টলারেন্স নীতি 

আপডেট সময় ০২:১৩:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫

 

সুন্দরবনে চোরা শিকারি চক্রের কার্যক্রম থামছেই না। বিভিন্ন অভিযান ও তৎপরতার পরও হরিণ শিকার রোধ করা যাচ্ছে না। চোরা শিকারিরা গোপনে হরিণের মাংস বিক্রি করছে, যা মাঝে মাঝে বনসংলগ্ন এলাকা থেকে উদ্ধার করা হয়।

হরিণ শিকার ঠেকাতে এবং শিকারিদের ধরতে বন বিভাগ নতুন ১১ দফা পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। ১৫ জানুয়ারি থেকে বন বিভাগের সব স্টেশন ও টহল ফাঁড়ির কর্মকর্তারা এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে কাজ শুরু করেছেন। বন সংরক্ষক বলেন, “শিকার ঠেকানোর বিষয়ে আমাদের জিরো টলারেন্স নীতি থাকবে। মৃত হরিণ উদ্ধার নয়, বরং শিকার হওয়ার আগেই তাদের রক্ষা করাই আমাদের সফলতা। আমরা শিকারি, বিক্রেতা ও ক্রেতাদের চিহ্নিত করছি।”

বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, কয়রা এলাকায় ৩০টির বেশি চোরা শিকারি চক্র সক্রিয়। গত এক বছরে কয়রা উপজেলা থেকে ৩৩৪ কেজি হরিণের মাংস উদ্ধার করা হয়েছে। সর্বশেষ গত বুধবার সত্যপীরের খাল এলাকা থেকে ৮০ কেজি মাংস উদ্ধার করা হয়।

সহকারী বন সংরক্ষক শরিফুল ইসলাম এক চিঠিতে জানান, প্রতিটি স্টেশন ও টহল ফাঁড়িতে শিকারিদের হালনাগাদ তালিকা তৈরির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি অভিযানে নজরদারি আরও জোরদার করা হবে।