০৫:৪৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫
শিরোনাম :
থাই–কাম্বোডিয়া সীমান্তে পুনরায় উত্তেজনা: অস্ত্রবিরতি ভেঙে বিমান হামলা, নিহত ১ সৈন্য ইসির সঙ্গে বৈঠকে জামায়াতের প্রতিনিধি দল জার্মান সেনাবাহিনী বাড়ছে: ২০৩৫ সালের মধ্যে ২,৬০,০০০ সক্রিয় সদস্যের লক্ষ্য অনুমোদন মধ্যপ্রাচ্যের কঠিনতম পানি প্রকল্প সম্পন্ন করল ইরান ফিনল্যান্ডে ডাটা সেন্টারের নির্গত  তাপে গরম হচ্ছে পুরো শহর চীন কোয়ান্টাম কম্পিউটারে সফলতা পেলে যুক্তরাষ্ট্রকে এক নিমেষে প্রস্তরযুগে পাঠিয়ে দেবে যুক্তরাষ্ট্রের F-35 যুদ্ধবিমান প্রকল্পে ফিরে আসার বিষয়ে আরো একধাপ এগিয়ে গেল তুরস্ক: এমনটাই জানিয়েছেন তুরস্কে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত টম ব্যারাক। ফিফার শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হলেন ট্রাম্প ব্রাজিলে অবতরণের পর আগুনে পুড়ল এয়ারবাস এ-৩২০, অল্পের জন্য রক্ষা পেল যাত্রীরা পাক-আফগান সীমান্তে তীব্র গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে

ফেসবুক মানসিক ক্ষতি করে—প্রমাণ মেলার পর গবেষণা গোপন করেছিল Meta

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৩:৩৮:০৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৫
  • / 146

ছবি সংগৃহীত

 

আদালতে দাখিল করা নতুন নথিতে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে যে, Meta ইচ্ছাকৃতভাবে তাদের অভ্যন্তরীণ গবেষণা বন্ধ করে দেয় এবং গোপন রাখে, কারণ সেই গবেষণায় দেখা গিয়েছিল Facebook ব্যবহার মানুষের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর সরাসরি ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে।

নথিতে বলা হয়েছে—Meta-এর গবেষকরা দেখেন যে ফেসবুকে বেশি সময় কাটানো ব্যবহারকারীদের মধ্যে:

বিজ্ঞাপন

১. বিষণ্নতা বাড়ায়,

২. উদ্বেগ বা দুশ্চিন্তা বাড়ায়,

৩. একাকিত্বের অনুভূতি তীব্র করে,

৪. নিজেকে অন্যদের সঙ্গে তুলনা করার অভ্যাস বাড়িয়ে মানসিক চাপ সৃষ্টি করে।

অভিযোগ অনুযায়ী, এই ফলাফল Meta–র কাছে “অস্বস্তিকর সত্য” হয়ে দাঁড়ায়। গবেষণার তথ্য প্রকাশ পেলে কোম্পানির ইমেজ এবং ব্যবসায়িক মডেল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে—এ কারণে গবেষণাটি বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং আর এগোনো হয়নি।

নিউজটি শেয়ার করুন

ফেসবুক মানসিক ক্ষতি করে—প্রমাণ মেলার পর গবেষণা গোপন করেছিল Meta

আপডেট সময় ০৩:৩৮:০৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৫

 

আদালতে দাখিল করা নতুন নথিতে গুরুতর অভিযোগ উঠেছে যে, Meta ইচ্ছাকৃতভাবে তাদের অভ্যন্তরীণ গবেষণা বন্ধ করে দেয় এবং গোপন রাখে, কারণ সেই গবেষণায় দেখা গিয়েছিল Facebook ব্যবহার মানুষের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর সরাসরি ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে।

নথিতে বলা হয়েছে—Meta-এর গবেষকরা দেখেন যে ফেসবুকে বেশি সময় কাটানো ব্যবহারকারীদের মধ্যে:

বিজ্ঞাপন

১. বিষণ্নতা বাড়ায়,

২. উদ্বেগ বা দুশ্চিন্তা বাড়ায়,

৩. একাকিত্বের অনুভূতি তীব্র করে,

৪. নিজেকে অন্যদের সঙ্গে তুলনা করার অভ্যাস বাড়িয়ে মানসিক চাপ সৃষ্টি করে।

অভিযোগ অনুযায়ী, এই ফলাফল Meta–র কাছে “অস্বস্তিকর সত্য” হয়ে দাঁড়ায়। গবেষণার তথ্য প্রকাশ পেলে কোম্পানির ইমেজ এবং ব্যবসায়িক মডেল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে—এ কারণে গবেষণাটি বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং আর এগোনো হয়নি।