০৮:৫৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫
শিরোনাম :
মোহাম্মদপুরে মা–মেয়েকে হত্যা: গৃহকর্মী আয়েশা ঝালকাঠিতে গ্রেপ্তার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ঢাকা-১১ আসনে নির্বাচন করবেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম থাই–কাম্বোডিয়া সীমান্তে পুনরায় উত্তেজনা: অস্ত্রবিরতি ভেঙে বিমান হামলা, নিহত ১ সৈন্য ইসির সঙ্গে বৈঠকে জামায়াতের প্রতিনিধি দল জার্মান সেনাবাহিনী বাড়ছে: ২০৩৫ সালের মধ্যে ২,৬০,০০০ সক্রিয় সদস্যের লক্ষ্য অনুমোদন মধ্যপ্রাচ্যের কঠিনতম পানি প্রকল্প সম্পন্ন করল ইরান ফিনল্যান্ডে ডাটা সেন্টারের নির্গত  তাপে গরম হচ্ছে পুরো শহর চীন কোয়ান্টাম কম্পিউটারে সফলতা পেলে যুক্তরাষ্ট্রকে এক নিমেষে প্রস্তরযুগে পাঠিয়ে দেবে যুক্তরাষ্ট্রের F-35 যুদ্ধবিমান প্রকল্পে ফিরে আসার বিষয়ে আরো একধাপ এগিয়ে গেল তুরস্ক: এমনটাই জানিয়েছেন তুরস্কে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত টম ব্যারাক।

অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় কণ্ঠশিল্পী নোবেলকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ

খবরের কথা ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৪:১৭:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫
  • / 150

ছবি: সংগৃহীত

 

গতকালের সুবিবেচিত夜 অভিযান চালনায়, ডেমরা স্টাফ কোয়ার্টার এলাকা থেকে কণ্ঠশিল্পী মাঈনুল আহসান নোবেলকে গ্রেপ্তারের মাধ্যমে আটক করা হয়। ঘটনাটি সামনে এসেছে যখন জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ এক কল পাওয়ার পর ডেমরার সারুলিয়ার আমতলায় নোবেলের বাসা থেকে এক নারী উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত নারী রাতেই থানায় আসেন এবং মামলার অভিযোগ দায়ের করেন।

পরবর্তীতে, ডেমরা থানার কর্মকর্তাদের তৎপরতায় তদন্ত অব্যাহত থাকায় থানার তরফ থেকে নোবেলের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারের আবেদন আদালতে উত্থাপন করা হয়। আজ মঙ্গলবার বিকেলে আদালতে নোবেলকে হাজির করা হয় এবং মামলার পরিস্থিতি বিবেচনা করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ প্রদান করা হয়।

বিজ্ঞাপন

নোবেল তার কণ্ঠশিল্পের মাধ্যমে ভারতীয় টিভি চ্যানেল জি বাংলার ‘সারেগামাপা’ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। তবে, তাঁর ব্যক্তিগত জীবন ও পেশাগত কর্মকাণ্ড নিয়ে বেশ কয়েকটি বিতর্ক ও অভিযোগ উঠে এসেছে, যার ফলে তাঁকে অতীতেও বিভিন্ন অভিযোগে আটক করা হয়েছিল।

এই মামলার প্রেক্ষাপটে, নোবেলের বিরুদ্ধে আরেকটি গুরুতর অভিযোগ হিসেবে অপহরণ ও ধর্ষণের ঘটনা সামনে এসেছে, যা তাঁর বিরুদ্ধে নেওয়া আইনি পদক্ষেপকে আরও জোরালো করেছে। তদন্তের সময়ই গ্রেপ্তার অভিযানে তাঁর বাসা থেকে একটি নারীকে উদ্ধার করা হয়েছে, যার ফলে মামলার জটিলতা আরও বৃদ্ধি পায়।

ডেমরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মহমুদুর রহমান এ ব্যাপারে বলেন, “একটি জরুরি কল পাওয়ার পর আমরা অবিলম্বে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম এবং তদন্তের অতিরিক্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে অপরাধীর বিরুদ্ধে তদন্ত অব্যাহত রেখেছি।” তন্মধ্যে, মামলা প্রক্রিয়ার আওতায় নেওয়া অপরাধের সকল দিক তদন্তের মধ্য দিয়ে অবশেষে আইনের দ্বারা শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার চেষ্টা চলছে।

এই ব্যাপারে আইনি পদ্ধতি অব্যাহত থাকায়, সকল পক্ষের পক্ষ থেকে সঠিক ও ন্যায়সংগত প্রক্রিয়া নিশ্চিত করার প্রয়াস চলছে। মামলা ও তদন্তে ফলাফলের ভিত্তিতে আইনের আওতায় যথাযথ বিচার নিশ্চিত করার জন্য পরবর্তী কার্যক্রম অবিরত থাকবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় কণ্ঠশিল্পী নোবেলকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ

আপডেট সময় ০৪:১৭:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ মে ২০২৫

 

গতকালের সুবিবেচিত夜 অভিযান চালনায়, ডেমরা স্টাফ কোয়ার্টার এলাকা থেকে কণ্ঠশিল্পী মাঈনুল আহসান নোবেলকে গ্রেপ্তারের মাধ্যমে আটক করা হয়। ঘটনাটি সামনে এসেছে যখন জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ এক কল পাওয়ার পর ডেমরার সারুলিয়ার আমতলায় নোবেলের বাসা থেকে এক নারী উদ্ধার করা হয়। উদ্ধারকৃত নারী রাতেই থানায় আসেন এবং মামলার অভিযোগ দায়ের করেন।

পরবর্তীতে, ডেমরা থানার কর্মকর্তাদের তৎপরতায় তদন্ত অব্যাহত থাকায় থানার তরফ থেকে নোবেলের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারের আবেদন আদালতে উত্থাপন করা হয়। আজ মঙ্গলবার বিকেলে আদালতে নোবেলকে হাজির করা হয় এবং মামলার পরিস্থিতি বিবেচনা করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ প্রদান করা হয়।

বিজ্ঞাপন

নোবেল তার কণ্ঠশিল্পের মাধ্যমে ভারতীয় টিভি চ্যানেল জি বাংলার ‘সারেগামাপা’ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। তবে, তাঁর ব্যক্তিগত জীবন ও পেশাগত কর্মকাণ্ড নিয়ে বেশ কয়েকটি বিতর্ক ও অভিযোগ উঠে এসেছে, যার ফলে তাঁকে অতীতেও বিভিন্ন অভিযোগে আটক করা হয়েছিল।

এই মামলার প্রেক্ষাপটে, নোবেলের বিরুদ্ধে আরেকটি গুরুতর অভিযোগ হিসেবে অপহরণ ও ধর্ষণের ঘটনা সামনে এসেছে, যা তাঁর বিরুদ্ধে নেওয়া আইনি পদক্ষেপকে আরও জোরালো করেছে। তদন্তের সময়ই গ্রেপ্তার অভিযানে তাঁর বাসা থেকে একটি নারীকে উদ্ধার করা হয়েছে, যার ফলে মামলার জটিলতা আরও বৃদ্ধি পায়।

ডেমরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মহমুদুর রহমান এ ব্যাপারে বলেন, “একটি জরুরি কল পাওয়ার পর আমরা অবিলম্বে ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম এবং তদন্তের অতিরিক্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে অপরাধীর বিরুদ্ধে তদন্ত অব্যাহত রেখেছি।” তন্মধ্যে, মামলা প্রক্রিয়ার আওতায় নেওয়া অপরাধের সকল দিক তদন্তের মধ্য দিয়ে অবশেষে আইনের দ্বারা শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়ার চেষ্টা চলছে।

এই ব্যাপারে আইনি পদ্ধতি অব্যাহত থাকায়, সকল পক্ষের পক্ষ থেকে সঠিক ও ন্যায়সংগত প্রক্রিয়া নিশ্চিত করার প্রয়াস চলছে। মামলা ও তদন্তে ফলাফলের ভিত্তিতে আইনের আওতায় যথাযথ বিচার নিশ্চিত করার জন্য পরবর্তী কার্যক্রম অবিরত থাকবে।